Skip to main content
  • জানুয়ারি ১৭, ২০২১
  • ৩ মাঘ ১৪২৭
  • ই-পেপার
Amar Sangbad
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • অন্যান্য
আজকের পত্রিকা
  • প্রথম পৃষ্ঠা
  • শেষ পৃষ্ঠা
  • বাণিজ্য সংবাদ
  • নগর-মহানগর
  • বাংলার সংবাদ
  • সম্পাদকীয়
  • উপ-সম্পাদকীয়
  • খেলা
  • বিনোদন
  • অন্যান্য
  • ই-পেপার
  • আজকের পত্রিকা
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • শিক্ষা
  • শিল্প-সাহিত্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • পরবাস
  • ধর্ম
  • হরেক রকম
  • চাকরি
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রচ্ছদ
    • প্রথম পৃষ্ঠা
    • শেষ পৃষ্ঠা
    • বাণিজ্য সংবাদ
    • নগর-মহানগর
    • বাংলার সংবাদ
    • সম্পাদকীয়
    • উপ-সম্পাদকীয়
    • খেলা
    • বিনোদন
    • অন্যান্য
  • আর্কাইভ
  • ছবি
  • ভিডিও
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • শিক্ষা
  • শিল্প-সাহিত্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • পরবাস
  • ধর্ম
  • হরেক রকম
  • চাকরি
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রচ্ছদ
    • প্রথম পৃষ্ঠা
    • শেষ পৃষ্ঠা
    • বাণিজ্য সংবাদ
    • নগর-মহানগর
    • বাংলার সংবাদ
    • সম্পাদকীয়
    • উপ-সম্পাদকীয়
    • খেলা
    • বিনোদন
    • অন্যান্য
  • ই-পেপার
  • আজকের পত্রিকা
  • আর্কাইভ
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমার সংবাদ
  • আজকের পত্রিকা
  • প্রথম পৃষ্ঠা
আসাদুজ্জামান আজম
জানুয়ারি ১৪, ২০২১, ০২:৪০
আপডেট: জানুয়ারি ১৪, ২০২১, ১২:১২
আওয়ামী লীগে অস্বস্তি

হঠাৎ করেই দেখা দিয়েছে গৃহবিবাদ

এক যুগ ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগে হঠাৎ করেই গৃহবিবাদ দেখা দিয়েছে। ব্যক্তিগত স্বার্থের বিরোধিতা প্রকাশ্যে এনেছেন বেশ কিছু নেতা। একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে বিরোধের রেশ। যা নিয়ে আওয়ামী লীগে অস্বস্তি দেখা দিয়েছে। অবশ্য এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছেন না কেন্দ্রীয় নেতারা। তবে দলের ভেতরে চলা এসব অপরাজনীতি কঠোর নজরদারি করছে দলটির শীর্ষ হাইকমান্ড। বিবাদে জড়ানো নেতা এবং এদের মদদদাতাদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এরপর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। আ.লীগ সূত্র বলছে, বেশ কিছু স্থানে দলীয় নেতারা প্রকাশ্যে পরস্পরবিরোধী কথা বলছেন। এর নেপথ্যের কারণ বের করা হচ্ছে। প্রথমে বিবাদ জড়ানো নেতাদের নিয়ে বসে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়া হবে। এরপর প্রয়োজনে দলীয় চূড়ান্ত সাংগঠনিক সিদ্ধান্তও নেয়া হতে পারে। ইতোমধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান ও সাবেক মেয়রকে নিবৃত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

বড় ধরনের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে রাজপথে মানতে পারছে না সরকারবিরোধী দলগুলো। এতে অনেকটাই ফুরফুরে মেজাজে এক যুগ ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ। দীর্ঘ সময়ে ক্ষমতায় থেকে উন্নয়ন আর অগ্রগতি শুধু বাংলাদেশ নয়, বহির্বিশ্বের রাষ্ট্রগুলোর প্রশংসা কুড়িয়েছে।

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায়ও সফলতা দেখিয়েছে সরকার। বড় বড় মেগা প্রকল্প— পদ্মা সেতু, মেট্রোরেলসহ উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর অগ্রগতিতে রয়েছে সন্তোষ। এরই ধারবাহিকতায় চলমান  উপনির্বাচন ও পৌরসভার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে যখন কাজ করছেন দলীয় নেতাকর্মীরা, ঠিক তখনই বিবাদেও জড়াচ্ছে তারা।

১৪ দল বা মহাজোটভুক্ত দলগুলোর ক্ষোভ থাকলেও দলের বিরুদ্ধে নেতিবাচক কথাবার্তা খুব কমই দেখা গেছে। অথচ দলের ভেতরেই শুরু হয়েছে নতুন সংকট। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা, অন্যদিকে ঢাকার সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন ও বর্তমান মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত রাজনৈতিক অঙ্গন। এ উত্তাপ এখন রাজধানীসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। যদিও শাসকদল থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগে ‘সমালোচনার সংস্কৃতি’ রয়েছে বলে নেতৃত্বেরও সমালোচনা হয়। কিন্তু এ নিয়ে নতুন আলোচনা শুরু হয়েছে জনগণের মাঝে। এ কারণে বিষয়টি নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। দলের নীতিনির্ধারকরা বিষয়টি আমলে নিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

গত শনিবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের কঠোর সমালোচনা করেন সংস্থাটির সদ্য সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন। তাপস আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের সদস্য সচিব আর সাঈদ খোকন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সদস্য। দুজনেরই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে পারিবারিক ঐতিহ্য রয়েছে। সাঈদ খোকনের বক্তব্য নিয়ে গত রোববার কথা বলেছেন ডিএসসিসি মেয়র শেখ তাপস ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ।

তাছাড়া আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরা সাঈদ খোকনকে দল থেকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন। আদালতে গড়িয়েছে বিষয়টি। বেশ কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের নিয়ে নানা মন্তব্য করছেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাই মির্জা আবদুল কাদের। এমনকি তার বক্তব্যে ভাই ওবায়দুল কাদেরেরও সমালোচনা করেছেন।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খান এমপি, নোয়াখালীর সংসদ সদস্য একরামুল হক চৌধুরী, সিপিবি নেতা রুহিন প্রিন্স ও নিজাম হাজারী এমপির কট্টর সমালোচনা করে অপ্রত্যাশিত বক্তব্য দিয়েছেন মির্জা আবদুল কাদের। ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা বসুরহাট পৌরসভার আসন্ন নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী। তার এসব বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে দেখা গেছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডক্টর হাছান মাহমুদকে। তাছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এক নেতার বিরুদ্ধে অন্য নেতা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে মারামারি, খুনাখুনির ঘটনাও ঘটছে বিভিন্ন স্থানে। তবে এসব বিষয়কে দলের ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’ বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডক্টর হাছান মাহমুদ। পাশাপাশি পরস্পরবিরোধী এসব বক্তব্য তাদের ব্যক্তিগত বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম  সদস্য জানান, বিষয়গুলো মনিটরিং করা হচ্ছে। যারা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন্ন করলে তারা বিষয়ে সাংগঠনিক ব্যবস্থাও নেয়া হবে। অতি সম্প্রতি কক্সবাজারের টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. উসমান শিকদারকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে আধিপত্য বিস্তারের জন্য প্রতিপক্ষে গ্রুপের কেউ এ ঘটনা ঘটাতে পারেন। বিরোধের জেরে গত ২২ নভেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লতিফ বিশ্বাস এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. হাবিবে মিল্লাতকে তাদের পদ থেকে অব্যাহত দেয়া হয়। কে এম হোসেন আলী হাসান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং আবদুস সামাদ তালুকদার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হোসেন আলী হাসান দল এবং জেলার সরকারি দপ্তরগুলোতে নিজের আধিপত্য বিস্তারে তৎপর হয়ে ওঠেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত ৫ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জের ক?টিয়াদীতে দলের প্রয়াত এক নেতা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওহাব আইনুদ্দিনের মিলাদ মাহফিলে অংশ নিতে গিয়ে পাকুন্দিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনুর সরকারি গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালায় স্থানীয় সাংসদ নূর মোহাম্মদের অনুসারীরা। এ ঘটনায় আদালতে দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়েছে।

আমারসংবাদ/জেআই

আপনার মতামত জানান :

আজকের পত্রিকা - সর্বশেষ
  • সরকারি কলেজে শিক্ষক সংকট নিরসনে বিশেষ বিসিএসের উদ্যোগ
  • তবুও লাভে ব্যাংক এশিয়া: যোগ্য নেতৃত্বে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সেবা
  • দখলদারদের আতঙ্ক মেয়র আতিক
  • দ্বিতীয় ধাপে পৌরসভার ভোট: গুলি সংঘর্ষ বর্জন
  • লাগামহীন তেলের বাজার
আজকের পত্রিকা - জনপ্রিয়
সরকারি কলেজে শিক্ষক সংকট নিরসনে বিশেষ বিসিএসের উদ্যোগ
তবুও লাভে ব্যাংক এশিয়া: যোগ্য নেতৃত্বে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সেবা
দখলদারদের আতঙ্ক মেয়র আতিক
দ্বিতীয় ধাপে পৌরসভার ভোট: গুলি সংঘর্ষ বর্জন
লাগামহীন তেলের বাজার
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • অন্যান্য

সম্পাদক ও প্রকাশক: হাশেম রেজা

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৭১, মতিঝিল, বা/এ (২য় তলা) ঢাকা-১০০০।
ফোন: পিএবিএক্স- ০২-৯৫৯০৭০২, ৯৫৯০৭০৩
নিউজ রুম: ০১৯১১-১২৫৭১২
ই-মেইল: dailyamarsangbad@gmail.com
online@amarsangbad.com

Daily Amar Sangbad is one of most circulated  newspaper in Bangladesh. The online portal of Daily Amar Sangbad is the most visited Bangladeshi and Bengali website in the world.

Amar Sangbad
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms and conditions
  • Copyright Policy

কপিরাইট © 2021 এইচ আর মিডিয়া লিমিটেড এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত। Powered by: RSI LAB