প্রাচীনকাল থেকেই ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে ফুল। ফুলকে ভালোবাসে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। ফুল দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়। তাই অনেকেই শখের বসে বাড়ির আঙিনায় ও অফিসের সামনে ফুলের বাগান করে থাকেন।
তবে সরকারি অফিস-আদালতে সুন্দর ফুলের বাগান সচরাচর চোখে পড়ে না। কিশোরগঞ্জ এলজিইডি অফিসে প্রবেশ করতেই অফিসের সামনে ও দু’পাশে চোখে পড়বে ফুলের বাগান। বসন্তের আগমনে বাগানজুড়ে ফুটে রয়েছে হরেক রকম ফুল। এলজিইডি অফিসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে এ ফুল বাগান।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাগানটিতে রয়েছে জিনিয়া, ক্যালেন্ডোলা, সেলভিয়া, ডায়ানট্রাস, ইংকাগেন্ধা, ডালিয়া,গাধা, গোলাপসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফুলগাছ।
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম যোগদানের পর থেকেই ফুল বাগান গড়ে তোলার মাধ্যমে অফিসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেন। ফুল বাগানের মনোরম পরিবেশে মুগ্ধ হচ্ছেন ঠিকাদারসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। অবসর সময়ে তিনি বাগানের তত্ত্বাবধান করেন এবং ফুল গাছগুলোকে পরিচর্যায় ব্যস্ত থাকেন। প্রায় সময় কর্মকর্তা-কর্মচারিরা ফুলের বাগানের এ সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকেন।
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ফুলের বাগান করতে আমার খুবই ভালো লাগে। অফিসের আঙিনার সামনে ও দু’পাশে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের গাছ রোপণ করে অফিসের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কাজ করেছি। ফুলের মৌ মৌ গন্ধ সকলের কাছে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে। অফিসে আসা সকল সেবাপ্রার্থীরা ফুলের এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারছে। আমি সময় পেলেই এ ফুল বাগানের পরিচর্যা করে থাকি।
এআরএস