লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এম সজীবের নামাজের জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রথম জানাজা চন্দ্রগঞ্জস্থ প্রতাপগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।
পরে বেলা সোয়া ১১টায় পাঁচপাড়া গ্রামে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় সজীবের মরদেহ।
এ সময় জানাজা নামাজে দলীয় নেতাকর্মীসহ বিপুলসংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
জানাজার নামাজের আগে লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক পিংকু বক্তব্য দেওয়ার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন।
সজীবের স্মৃতিচারণ করে এমপি পিঙ্কু বলেন, আমি সজীবের মা ও স্ত্রীকে বোঝানোর কোনো ভাষা খুঁজে পাইনি। তারা আমার কাছে সজীব হত্যার সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা সজীব হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই। প্রশাসনের কাছে জোর দাবি থাকবে, হত্যাকারীরা যত প্রভাবশালী ও ক্ষমতাশীলই হোক, তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে। এ হত্যার বিচার না হলে, ভবিষ্যতে অনেক সজীবকে আমাদের এভাবে হারাতে হবে।
জানাজার নামাজে আরও উপস্থিত ছিলেন- লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর-সদর একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এম আলাউদ্দিন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সামছুল ইসলাম পাটওয়ারী, সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ মান্না, চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী, সহ-সভাপতি ছাবির আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওহাব, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা ইসমাইল মাহমুদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রকি, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন ভুঁইয়া, চন্দ্রগঞ্জ থানা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম, চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু তালেব ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদ, ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক মো. সাহাব উদ্দিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক রিংকু প্রমুখ।
ইএইচ