মাটিরাঙ্গায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়ন-সমন্বয় কমিটির সভা

পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি প্রকাশিত: মে ১৪, ২০২৪, ০৭:১৫ পিএম

খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে উপজেলা বাস্তবায়ন ও সমন্বয় কমিটির সভা  অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরের দিকে মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সর্বজনীন পেনশন স্কীম বাস্তবায়ন-সমন্বয় কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী। 

এসময় মাটিরাঙ্গা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো.মিজানুর রহমান, মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কমল কৃষ্ণ ধর,মাটিরাঙ্গা উপজেলা কৃষি অফিসার মো.সবুজ আলী,মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.শেখ আবুল হাসনাত,  মাটিরাঙ্গা ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মে.সলিম উল্ল্যাহ, মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো.আশরাফুল আলম সিরাজী, মাটিরাঙ্গা উপজেলা মাধ্যমিক অ্যাকাডেমিক সুপারভাইজার মো.শরিফুল ইসলাম বিদ্যুৎ,সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, শিক্ষক প্রতিনিধি ও বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তাগণ,সাংবাদিকবৃন্দ, এনজিও সমন্বয়কারী, বাজার কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, বাস শ্রমিকের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, সিএনজি শ্রমিক সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক, মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, সাম্পান সমিতির সভাপতি, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ইমাম/পুরোহিত প্রমুখ।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী বলেন,উপজেলা সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষদের চারটি স্কিম যথাক্রমে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা স্কিমের আওতায় নিয়ে আসার জন্য উপজেলা প্রশাসন কাজ করছেন।  ১৮-৫০ বছর বয়সী যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা এই চারটি স্কিমের মধ্যে যে কোনো একটি স্কিম গ্রহণ করতে পারবেন। অতিদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষজন সমতা পেনশন স্কিম গ্রহণ করতে পারবেন। তাদের মাসিক চাঁদার অর্ধেক সরকার বহন করবেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার কথা ভেবে এই পেনশন স্কিম গ্রহণ করেছেন। ইতোমধ্যে এর কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে।

উক্ত পেনশন স্কিম বাস্তবায়ন কর্মশালায় কীভাবে একজন ব্যক্তি পেনশন প্রাপ্তির জন্য আবেদন করবেন তা দেখানো হয় এবং তাৎক্ষণিক রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এ পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে কাজ করছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়।

আরএস