স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত আত্মসমর্পণকৃত ইয়াবা কারবারি আবদুল আমিনকে (৪০) ৭ লাখ ইয়াবাসহ কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ হতে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব -১৫। এ সময় তার ৩ সহযোগীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
সোমবার দিবাগত রাতে বিলাস বহুল (এসইউভি) পাজেরো গাড়িতে করে ইয়াবাগুলো কক্সবাজার পাচারকালে উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়ন সংলগ্ন মেরিন ড্রাইভের পাটুয়ারটেক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় গাড়ির পেছনের সাইডে রাখা অবস্থায় ৭ লাখ ইয়াবা জব্দ করা হয়। জব্দকৃত ইয়াবার বাজারমূল্য ৩ কোটি টাকারও অধিক বলে জানা গেছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন, আবদুল আমিন (৪০), মো. আবদুল্লাহ (৩৫), তার ভগ্নিপতি নুরুল আবসার (২৮) ও জাফর আলম (২৬)।
সোমবার দুপুরে র্যাব-১৫ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানায় র্যাব-১৫ এর উপ অধিনায়ক মেজর শরিফুল আহসান।
তিনি জানান, আটক আবদুল্লাহর বাবা আবু সৈয়দের মালিকানাধীন বিলাসবহুল গাড়িটিতে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের লোগো লাগানো ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিতেই ইয়াবা কারবারিরা এই পন্থা অবলম্বন করেছিল বলে জানায় র্যাব।
র্যাব আরও জানায়, মিয়ানমার থেকে ইয়াবাগুলো বাংলাদেশ সরবরাহ করছিল মিয়ানমারের বাসিন্দা বার্মাইয়া সিরাজ। এই বার্মায়া সিরাজের মাধ্যমেই বেশিরভাগ ইয়াবা টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন বাংলাদেশের মাদক কারবারিরা।
ইএইচ