অবশেষে ফেরি পাচ্ছে হাতিয়াবাসী

আমার সংবাদ ডেস্ক: প্রকাশিত: আগস্ট ২৪, ২০২৪, ১১:৩১ এএম

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়াবাসীর দীর্ঘদিনের যাতায়াতের দুর্ভোগ মেটানোর আশ্বাস দিয়েছেন নৌ পরিবহণ সচিফ মোস্তফা কামাল।

তিনি বলেছে, হাতিয়া দ্বীপের সঙ্গে ফেরি যোগাযোগ নিশ্চিত করা যায় কিনা সেজন্য আমরা কারিগরি কমিটি দিয়ে যাচাই বাছাই করে পদক্ষেপ নিবো।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আবদুল হান্নানের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি এ কথা জানান। এসময় মাসুদ তার নিজ জন্মস্থান হাতিয়া দ্বীপের যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতির জন্য বেশ কিছু দাবি জানান।

সচিবের কাছে যে দাবি গুলো ছিল তা হচ্ছে-
১. নলচিরা-চেয়ারম্যান ঘাট রুটে একটি আধুনিক ফেরি চালু করা এবং এই রুটে
২. চরচেঙ্গা-তমরুদ্দি-চেয়ারম্যান ঘাট রুটে সি-ট্রাক পুনরায় চালু করা। 
৩. প্রাইভেটভাবে একটি স্টিমার চালানোর অনুমতি প্রদান করা। 
৪. চট্টগ্রাম-হাতিয়া রুটে প্রতিদিন জাহাজ চালানের ব্যবস্থা করা।
৫. ঘাট কেন্দ্রিক সবধরণের নৈরাজ্য বন্ধ করা।
৬. ঢাকা-হাতিয়া আরও দুটি লঞ্চ সংযোগ করা।

নৌপরিবহণ সচিব দাবিগুলোর সাথে একমত পোষণ করেন। পরে সচিবের নির্দেশায় বিআইডব্লিউটিএর পরিচালক আশিকুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি টিম দ্বীপের নৌপথ এলাকা পরিদর্শন করেন।

সচিব বলেন, যাত্রীদের সুবিধার জন্য আমাদের যা যা করা দরকার আমরা সব কিছু করতে প্রস্তুত।
এছাড়া বিগত বছরগুলোতে যে সমস্যা হয়েছে লঞ্চ যাতায়াতে এবং যাত্রীদের সুবিধা অনুযায়ী ভাড়া কমিয়ে আনারও আশ্বাস দিয়েছেন এই নৌ সচিব।

বিআরইউ