বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে লক্ষ্মীপুরে নিহত হন ওসমান গণি। তাকে দাফনের ১ মাসের মাথায় কবর থেকে মরদেহ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
সোমবার দুপুরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে মরদেহটি তুলে সুরতহাল রিপোর্টের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এর আগে লক্ষ্মীপুর চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত (সদর) বিচারকের নির্দেশে কবর থেকে শহীদ ওসমান গণির মরদেহ তোলা হয়।
এ সময় রায়পুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহেদ আরমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৪ আগস্ট লক্ষ্মীপুরে শহরে গুলিতে নিহত হন ওসমান গণি। ওই দিনই রায়পুর উপজেলার বাসাবাড়ি এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
রায়পুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহেদ আরমান জানান, বিচারিক আদালতের নির্দেশে শহীদ ওসমান গণির মরদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আমাদের উপস্থিতিতে তাকে কবরস্থানে পুনরায় দাফন করা হবে।
ইএইচ