শিক্ষকের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাদের সম্মাননা জানানো সবার উচিত। আর এতে করে শিক্ষকরা উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন খান।
বলেছেন, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ পালন করা দরকার। তারা শিক্ষার্থী এবং সমাজকে বিকশিত করতে কতটা ভূমিকা পালন করে এ শিক্ষকের কণ্ঠস্বর, শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঙ্গীকার এই প্রতিপাদ্যে শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিক্ষক দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন খান এইসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাসরিন সুলতানা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিফাত আছমা, জেলা শিক্ষা অফিসার মৃদুল কান্তি তালুকদার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. মামুনুর রশিদ মামুন, জেলা জামায়াত ইসলামের সাধারন সম্পাদক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো: সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেল, সাধারন সম্পাদক আনোয়ার আল হকসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, শিক্ষকদের কোন ভাবেই অসম্মান করা যাবে না। শিক্ষকদের অম্মান করে কেউ মানুষ হতে পারে না। এই শিক্ষকরা আধুনিক প্রজন্ম নির্মাণে কাজ করে। জাতি ও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যায়। শিক্ষকদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বাড়ালে প্রজন্মরা লাভবান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আলোচনা সভার আগে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শহরের হ্যাপী মোড় থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী বের করা হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় প্রাঙ্গনে এসে শেষ হয়।
ইএইচ