দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। কোনোভাবেই যেন নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না। ঘুরেঘুরে দেখছেন ক্রেতারা প্রয়োজন থাকলেও কিনতে পারছেন না টাকার অভাবে।
উপজেলার গাংগুরিয়া সাপ্তাহিক হাট ঘুরে দেখা যায় শাকসবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি।
বাজারে দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত বৃদ্ধিতে নাকানিচুবানি খেতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষের। এ সব মানুষের দুর্দিন ক্রমশই ঘনিয়ে আসছে নিত্যদিনের এ পরিস্থিতিতে। সাধ আছে সাধ্য নাই তাদের।
কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে কচুমুখী ৬০ টাকা, আলু ৫০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঝিঙা ৪০ টাকা, শাক ৫০ টাকা, ওল ৭০ টাকা, করোলা ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, ছোট সাইজের লাউ ৪০ টাকা, ধুন্দল ৪০ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ থেকে ১৩০ টাকা, মাঝারি সাইজের সিলভার কাপ মাছ ২০০ থেকে ৩০০ টাকা, বাটা মাছ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা,বাইন মাছ ৭০০ টাকা ও গরুর মাংসের দোকান দেখা যায়নি বাজারে।
মানুষ যেন মেলা দেখতে গেছেন এইসব জিনিসপত্রের দাম দেখে ঘুরে ঘুরে মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় অল্প কিনছেন। দোকানে দেখা যাচ্ছে না খরিদ্দারের ভিড়।
বাজারে নিম্ন আয়ের মানুষের যেন নাগালের বাইরে চলে গেছে এসব জিনিসের দাম। এ হারে দাম বৃদ্ধি পেতে থাকলে মানুষকে অনাহারে থাকতে হবে এমনটাই মন্তব্য করলেন এক ভ্যান চালক।
অপরপক্ষে বৃদ্ধি পাচ্ছে না আমাদের ইনকাম। সরকারের প্রতি তাদের আবেদন এই বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করা।
ইএইচ