টানা ৪৫ দিন বন্ধ থাকার অবশেষে মঙ্গলবার থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে আকর্ষণীয় সাজেক ভ্যালি।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) পাহাড়ের সংঘাত এবং নিরাপত্তার জন্য পর্যটক ভ্রমণে প্রশাসনের নিরুৎসাহিতকরণের ফলে পর্যটকরা সাজেকমুখী হতে পারেননি।
সাজেক রাঙামাটি জেলার অংশ হলেও পার্শ্ববর্তী খাগড়াছড়ি জেলা হয়ে যাওয়ার কারণে খাগড়াছড়ি জেলার সঙ্গে সাজেকেও ৪ নভেম্বর পর্যন্ত পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছিল প্রশাসন।
সাজেক কটেজ মালিক সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়, সাজেকে ১১৬টি হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ এবং ১৪টির বেশি রেস্টুরেন্ট রয়েছে।
সাজেক রিসোর্ট-কটেজ মালিক সমিতির সভাপতি সুপর্ণ দেব বর্মণ জানান, দেড় মাসে তাদের প্রায় ৮-৯ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। পর্যটকরা এলে লোকসান কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারবেন তারা।
রাঙামাটির জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান ঢাকা ট্রিবিউনকে বলেন, গত ১ নভেম্বর থেকে রাঙামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে যে নিরুৎসাহিত ছিল তা তুলে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই।
ইএইচ