কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রদর্শিত হয়েছে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
বুধবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত সৈকতের লাবণী বিচে সর্বসাধারণের জন্য ট্রফিটি প্রদর্শিত হয়।
বিশ্ব ভ্রমণ শেষে বাংলাদেশে আগমনের অংশ হিসাবে প্রথম দিন সমুদ্র নগরী কক্সবাজারে প্রদর্শিত হলো।
বুধবার সকাল ১০টার আগেই পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিশ্ব ভ্রমণে বের হওয়া আইসিসির চ্যাম্পিয়ন ট্রফিটি প্রদর্শনের জন্য আনা হয় সৈকত তটে। সাড়ে ১০টার পরপরই ফটোসেশনের জন্য সৈকতের লাবণী পয়েন্টে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়েন পর্যটক ও স্থানীয় দর্শনার্থীরা। ছবি-সেলফি তুলেই তারা স্মরণীয় করে রাখেন।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) পরিচালিত সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্র ‘উর্মি’র সামনে বালুতে ট্রফিটি প্রদর্শনের জন্য তৈরি করা হয় একটি বিশেষ মঞ্চ। সমুদ্রের শীতল বাতাস আর ঢেউয়ের অদ্ভুত মন মাতানো শব্দ মিশে এক অপূর্ব দৃশ্যের সৃষ্টি করে। অনেকের মতে, এই আয়োজন কক্সবাজারের পর্যটনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে থাকবে ট্রফিটি। এ সময় সমর্থকরা ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ পাবেন।
১৩ ডিসেম্বর মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নেওয়া হবে। সেখানে জাতীয় দলের পুরুষ ও নারী ক্রিকেটার, সাবেক ক্রিকেটার, অফিসিয়াল, সংগঠক, স্পন্সর ও গণমাধ্যমকর্মীরা ট্রফির সান্নিধ্য পাবেন।
বাংলাদেশ থেকে এই ট্রফি যাবে দক্ষিণ আফ্রিকায়। এরপর অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও ভারত ঘুরে ফিরবে আয়োজক দেশ পাকিস্তানে।
ইএইচ