পর্যটকে টইটম্বুর সমুদ্র সৈকত

মো. আবদুল হালিম, কক্সবাজার প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২০, ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম

সাপ্তাহিক ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণপিপাসুরা ছুটে এসেছেন কক্সবাজারে। পর্যটককে টইটম্বুর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।

কানায় কানায় পূর্ণ সাগরতীরে হাজার হাজার পর্যটক উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। কেউ সৈকতের বালিয়াড়িতে আনন্দ কোলাহলে মত্ত, কেউ সমুদ্র স্নানে মাতোয়ারা।

শুক্রবার সকাল থেকে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, বালিয়াড়িতে ভিড় করেছে লাখো পর্যটক। বালিয়াড়ির সামনে নীল জলরাশিতেও মানুষের ভিড়। সবাই মেতেছেন বাঁধভাঙা আনন্দ-উল্লাসে।

পর্যটকদের অনেকেই হোটেলে রুম না পেয়ে লাগেজ ও ব্যাগ নিয়ে অবস্থান নিয়েছেন বালিয়াড়িতে। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলের কোথাও কোনো খালি কক্ষ নেই।

সমুদ্র সৈকত ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর পর্যটন পল্লি, হিমছড়ির ঝরনা, পাথুরে সৈকত ইনানী-পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, ঐতিহাসিক প্রেমের নিদর্শন মাথিন কূপ, নেচার পার্ক, ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধ পল্লিসহ বিনোদনকেন্দ্রগুলো এখন জমজমাট। রুম না পেয়ে বাধ্য হয়ে কক্সবাজারও ছাড়তে হচ্ছে অনেককে।

কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আবুল কালাম বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লাখো পর্যটকের আগমন হয়েছে। তাদের নিরাপত্তায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

এদিকে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট তৈরি করে হোটেল ভাড়া দ্বিগুণ করেছে। প্রশাসনের অভিযান না থাকায় গলাকাটা বাণিজ্য করার সুযোগ পেয়েছে বলে অভিযোগ সৈকতে ঘুরতে আসা পর্যটকদের।

ইএইচ