দৈনিক আমার সংবাদ ওস্যাটেলাট টেলিভিশন বাংলা টিভিতে সংবাদ প্রকাশের পর বড়লেখা ও জুড়িতে পল্লি বিদ্যুতের ঝুঁকিপূর্ণ লাইন সরানো কাজ চলছে। ত
বে অনেক ভুক্তভোগীর দাবি নামকাওয়াস্তে ঝুঁকি পূর্ণ বিদ্যুৎ এর লাইন সরিয়ে লোক দেখানো হচ্ছে।
তাদের বাসা বাড়ির উপর লাইন রয়েছে,নেই কোনো উদ্যোগ,। দ্রুত সময়ের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ লাইন সরাতে ভুক্তভোগীসহ সচেতনমহল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোরালো দাবি জানিয়েছেন।
মৌলভীবাজার পল্লি বিদ্যুৎ বড়লেখা ও জুড়ি উপজেলার অনেক বাসা বাড়ির উপর ঝুঁকি পূর্ণ বিদ্যুতের লাইন রয়েছে এতে ঘন ঘন দুর্ঘটনা হচ্ছে।
জুড়ি গোয়ালবাড়ি এলাকার একি পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু পর মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পল্লি বিদ্যুতের জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায় বড়লেখা ও জুড়ি উপজেলায় বিদ্যুৎ এর প্রায় ৮০ হাজারের অধিক সদস্য রয়েছে। এছাড়া ২২ শত কিলোমিটার লাইন রয়েছে।
এলাইন এগুলোর মধ্যে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন রয়েছে। তার মধ্যে বড়লেখা ও জুড়ি উপজেলার
নিন্মঅঞ্চলের লাইন গুলি ঝুঁকিপূর্ণ বর্ষা মৌসুমে পানির সাথে ছুঁই ছুঁই অবস্থায় লোকজন নৌকা নিয়ে যাতায়াত করতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন।
দৈনিক আমার সংবাদ ও বাংলা টিভিতে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন করার পর কর্তৃপক্ষ নড়ে ছড়ে বসে।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ঝুঁকিপূর্ণ লাইন সরানোর কাজ শুরু করছে।
তবে দুই উপজেলার অনেক ভুক্তভোগীর দাবি পল্লি বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ নামকাওয়াস্তে ঝুঁকি পূর্ণ লাইন সরাচ্ছে।
এখনও অনেক বাসা বাড়ির উপর একমকি রাস্তার পাশে জোলানো অবস্থায় লাইন রয়েছে।
বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন বড়লেখা উপজেলার দপ্তর সম্পাদক অলিউর রহমান মালন বলেছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ঝুঁকিপূর্ণ লাইন সীমিত আকারে শুরু করেছে তিনি সবগুলো লাইন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি জানান।
পল্লী বিদ্যুৎ বড়লেখা জোনাল অফিসের প্রকৌশলী মো. খায়রুল বাকী খান বলেন বড়লেখা ও জুড়ি উপজেলায় পল্লি বিদ্যুৎ এর ২২ শত কিলোমিটার লাইন রয়েছে। তার মধ্যে অনেক ঝুঁকি পূর্ণ লাইন আছে। তারমধ্যে অনেক গুলো ঝুঁকি পূর্ণ লাইন সরানো হচ্ছে।
ঝুঁকিপূর্ণ পল্লী বিদ্যুৎ এর সবগুলো লাইন দ্রুত সময়ের মধ্যে সরানো দারি বড়লেখা ও জুড়ি উপজেলার ভুক্তভোগী, সচেতন মহল সহ সবার।
আরএস