ব্যবসার নামে অর্থ লুটকারীদের কঠোর শাস্তির দাবি শীর্ষ ব্যবসায়ীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: আগস্ট ২০, ২০২৪, ০১:৪৩ পিএম

ব্যবসার নামে অর্থ লুটপাটকারীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর-এর সাথে আলোচনা শেষে এ কথা জানান তারা।

এফবিসিসিআই এর সাবপক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, যারা অন্যায়ভাবে সম্পদ লুট করেছে, অন্যায়ভাবে সম্পদ অর্জন করেছে এবং যারা ব্যাংকগুলো লুট করেছে। তাদের বিরুদ্ধ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা গভর্নরকে বলো এসেছি। ব্যবসার নাম করে লুটপাটের জড়িয়েছ তাদের বিরুদ্ধে যে কন ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে আমরা (ব্যবসায়ী) আছি।

এফবিসিসিআই সভপতি মাহবুবুল আলম বলেন, আমরা দুবৃত্তায়নের বিরুদ্ধে আমরা।  লুটপাট-পাচারের বিরুদ্ধে, পাচার বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ঋণের কিস্তির সময় বাড়ানোর কথা বলেছি। বর্তমান পরিস্থিতিতে এটা ন করা হলে অনেকেই ডিফল্ডার হয়ে পড়বেন।

তিনি বলেন, ডলারের এক্সচেঞ্জের কারনে লোকসানে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। এটা নিয়ন্ত্রণের জন্য আমর গভর্নরকে বলেছি যাতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ো যাবেন। অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণের বিষয় বলা হয়েছে আমাদের পক্ষ থেকে। অর্থনীতি ঠিক রাখার জন্য কাজ করবে। সরকারের সকল ভালো পদক্ষেপ এবং দেশের উন্নয়নে ব্যবসায়ীরা পাশে থাকবে।

বিকেএমইএ এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ইডিএফ-এর ফান্ড কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি আমদানি রপ্তানিতপ বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ব্যাংকিং খাতের সংস্কার এর কথা বলা হয়েছে।  তিন মাস কিস্তি পরিশোধ সম্পর্কিত বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, ৬ ব্যাংকের কার্যক্রম সিমীত করায় ব্যবসায়িরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখানে এ বিষয়ে বিবপচনা করার কথা বলেছি।

তিনি বলেন, ব্যাংকিং পলিসি সবগুলো সঠিক ছিল না, সেগুলো সংশোধনের কথা বলা হয়েছে। বিনিয়োগ বান্ধব পরিস্থিতি করার কথা বলেছি। গভর্নর আমাদের বলেছেন আগামী ৬-৭ মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে। সুদের হার নিয়ে কথা হয়েছে। ইডিএফ অনিয়ম, যারা দুবৃওায়ান করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যনস্থা নিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে থাকবে আ্যবসায়ীরা।


বিআরইউ