ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেস অফিসের প্রিন্টিং মেশিনটি গত ৫ বছর যাবৎ অচলাবস্থায় পড়ে আছে। এতে প্রেস অফিসের যাবতীয় কার্যক্রম খাতা, প্রশ্ন, ক্যালেন্ডার, ডায়েরি, বিবিধ ও বিল রশিদ প্রিন্ট করা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের দোকান থেকে। যে বিষয়টিকে অনিরাপদ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে মেশিনটি কেনা হয়েছিল। ২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে মেশিনটি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় তা অকেজো হয়ে পড়ে। এর পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিন্টিং কার্যক্রম চলছে বাইরের প্রেস থেকে। এতে ভর্তিপরীক্ষার প্রশ্নপত্র অন্য স্থান থেকে প্রিন্ট করার ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকিসহ গুণতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা।
প্রেস অফিসের তথ্য মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ অফিস, সান্ধ্যকালীন কোর্স, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, পরিবহণ অফিস, একাডেমিক শাখা সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রিন্টিং কার্যক্রম এই প্রেস অফিসের আওতাভুক্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রকার বিল রশিদ, বালাম শীট, প্রশ্ন, খাতা, ক্যালেন্ডার, ডায়েরি সহ নানা কাজে প্রেস অফিসের মাধ্যমে মাসিক ১ লক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ৭ লক্ষ টাকার কাজ হয়ে থাকে। যার সবই হচ্ছে বাইরের দোকান থেকে। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা।
আরও জানা যায়, মেশিনটি বিদেশি ও দামি হওয়ায় মেরামত করতেও গুণতে হবে অন্তত সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। তবে মেরামতের জন্য অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সময় নেয়া হলে পরবর্তীতে তা আর মেরামত করানো হয় নি।
এ বিষয়ে প্রেস প্রশাসক অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. মফিজুল ইসলাম বলেন, ২০২০ সালে এই মেশিন নষ্ট হয়। তৎকালীন প্রেস প্রশাসকও চেষ্টা করেছিলে মেশিন ঠিক করার। পরে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে তা ঠিক করা হয় নি। আমরা প্রেস অফিসের পক্ষ থেকে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ স্যারের সাথে সাক্ষাৎ করে সমস্যার বিষয়ে জানিয়েছি। আশা করি সকল সমস্যা দ্রুতই সমাধান হবে।
যা নষ্ট অবস্থায় আছে প্রায় প্রায় ৫ বছর ধরে। মেশিন নষ্ট হওয়ার পর থেকে প্রেস অফিসের যাবতীয় কার্যক্রম খাতা, প্রশ্ন, ক্যালেন্ডার, ডায়েরি, বিবিধ ও বিল রশিদ প্রিন্ট করা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরের দোকান থেকে। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ৮-১০ লক্ষ টাকা। এছাড়া প্রেস অফিসের কর্মচারীদের বিনা কাজেই বেতন-ভাতা প্রদান করছে প্রশাসন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই ১৯৯৮ সালে ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে মেশিনটি কেনা হয়েছিল। ২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে মেশিনটি দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় তা অকেজো হয়ে পড়ে। এর পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিন্টিং কার্যক্রম চলছে বাহির থেকে। এতে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র অন্য স্থান থেকে প্রিন্ট করার ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকি সহ গুণতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা।
প্রেস অফিসের তথ্য মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ অফিস, সান্ধ্যকালীন কোর্স, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী, পরিবহন অফিস, একাডেমিক শাখা সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রিন্টিং কার্যক্রম এই প্রেস অফিসের আওতাভুক্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রকার বিল রশিদ, বালাম শীট, প্রশ্ন, খাতা, ক্যালেন্ডার, ডায়েরি সহ নানা কাজে প্রেস অফিসের মাধ্যমে মাসিক ১ লক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ৭ লক্ষ টাকার কাজ হয়ে থাকে। যার সবই হচ্ছে বাইরের দোকাল থেকে।যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা।
আরও জানা যায়, মেশিনটি বিদেশি ও দামি হওয়ায় মেরামত করতেও গুণতে হবে অন্তত সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। তবে মেরামতের জন্য অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সময় নেয়া হলে পরবর্তীতে তা আর মেরামত করানো হয় নি।
এ বিষয়ে প্রেস প্রশাসক অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. মফিজুল ইসলাম বলেন, ২০২০ সালে এই মেশিন নষ্ট হয়। তৎকালীন প্রেস প্রশাসকও চেষ্টা করেছিলে মেশিন ঠিক করার। পরে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে তা ঠিক করা হয় নি। আমরা প্রেস অফিসের পক্ষ থেকে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ স্যারের সাথে সাক্ষাৎ করে সমস্যার বিষয়ে জানিয়েছি। আশা করি সকল সমস্যা দ্রুতই সমাধান হবে।
বিআরইউ