বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
জুলাই ২৯, ২০২২, ০৫:২৮ পিএম
বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
জুলাই ২৯, ২০২২, ০৫:২৮ পিএম
বড়লেখায় দক্ষিণ ভাগ এন সি এম উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষানুরাগী সদস্য নির্বাচন সভায় সদস্য শারীরিক
অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে পারেনি অভিজিত দাস রিপন, এজন্য আরেক অভিভাবক সদস্য সেবুল আহমদ বাজারে পেলে পেন্ট খুলে নেওয়া সহ নানা ধরনের হুমকি দেন। এ নিয়ে অভিজিত স্হানীয় সাংসদ ও পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও চেয়ারম্যান আজির উদ্দিন কে মুটো ফোনে অবগত করছেন এবং হুমকির কারণে তিনি নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন মান সম্মান ও প্রাণের ভয়ে তিনি বাড়ী থেকে বের হচ্ছেন না, এ নিয়ে এলাকায় তোলপাড় চলছে।
সরেজমিনে এলাকায় গিয়ে ও স্কুল পরিচালনা পষদ সূত্রে জানা যায়, বড়লেখায় দক্ষিণ ভাগ এন সি এম উচচ বিদ্যালয়ের নতুন কমিটির প্রথম সভা গত ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়। স্কুল প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য ও প্রতিষ্টাতা দাতা সদস্য অভিজিত দাস রিপন শারীরিক অসুস্থ থাকায় শিক্ষানুরাগী সদস্য নির্বাচনের দিন অংশ গ্রহণ না করায় বিদ্যালয়ের আরেক অভিভাবক সদস্য সেবুল আহমেদ অভিজিত দাস রিপনের চাচাত ভাই জয়দীপ দাস মিটুর ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে নানা খারাপ বাসায় নোংরা কথা বার্তা বলেন, এমন কি পরনের পেন্ট খুলে নেওয়ার হুমকিও দেন অভিভাবক সদস্য সেবুল আহমদ। এ নিয়ে অভিজিত দাস ফোনে এ এলাকারর সাংসদ ও সরকারের পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী আলহাজ্ব শাহাব উদ্দিন ও স্থানীয় চেয়ারম্যান এ প্রতিষ্ঠানের সভাপতি আজির উদ্দিনকে অবগত করেছেন।
এ ব্যাপারে স্কুক পরিচালনা পষদের সদস্য সেবুল আহমদ এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোনটি কেটে দেন।পরে উনার চাচাত ভাই শিক্ষানুরাগী সদস্য প্রার্থী ও ইউপি সদস্য এবং বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃআজিজুল ইসলাম মুঠো ফোনে বলেন, আমি কন্ট্রাক্টর সনজিত কে নিয়ে অভিজিতের বাসায় যাই এবং উনাকে টাকা দেই এবং অভিজিতের সাথে কথা বলার প্রমাণ রেকর্ড রয়েছে।
এ ব্যাপারে কন্ট্রাক্টর সনজিত দাসের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন ভোট চাইতে অভিজিতের ভাষায় যাই এর ১০মিনিট পর আজিজুল মেম্বার তিনির পক্ষে ভোট চান এখানে টাকা লেনদেনের বিষয় আমার জানা নাই।
স্কুল পরিচালনা পষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অভিজিত দাস রিপন জানান আমার ডায়াবেটিস নিল হয়ে অসুস্থ থাকার কারনে সভায় উপস্থিত থাকতে পারি নাই এবং জোর পূরবক আমার ভোটটি নিতে চেয়ে ছিলেন এখন শুনতেছি আমার চাচাত ভাইয়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে স্কুল পরিচালনা পষদের সদস্য সেবুল আহমদ হুমকি ধমকি দিয়ে বলেন আমাকে বাজারে পেলে আমার পেন্ট খুলে লাঞ্চিত করে মারপিটে করবেন।
এ ধরনের কথায় আমি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে মানীয় মহোদয় আলহাজ্ব শাহাব উদ্দিনে ও স্হানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আজির উদ্দিন কে বিষয়টি অবহিত করে বিচার চেযেছি স্হানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও স্কুল পরিচালনা পষদের সভাপতি মোঃ আজির উদ্দিন জানান, অভিজিত দাস আমাকে ফোন দিয়ে বিষয়টি অবগত করায় আমি অভিজিতের বাড়ীতে যাই এবং তার শারীরিক অসুস্থতার খোঁজখবর নেই এবং তাকে শান্তনা দিয়ে আসি।
কেএস