পূবাইল (গাজীপুর) প্রতিনিধি
অক্টোবর ৩১, ২০২২, ০৪:১৪ পিএম
পূবাইল (গাজীপুর) প্রতিনিধি
অক্টোবর ৩১, ২০২২, ০৪:১৪ পিএম
গাজীপুর মেট্রোপলিটন থানার পূবাইল লোড শেডিংয়ে যখন এলাকাবাসী অতিষ্ট ঠিক তখনই খোদ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে দেখা গেল লোড শেডিংয়ের ফাঁদে পড়েছে তারা নিজেরাও। অন্ধকারে ডুবে আছে খোদ পল্লী বিদ্যুৎ অফিস।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে কুদাব বাগিচা এলাকার পূবাইল পল্লী বিদ্যুতের জোনাল অফিসে গিয়ে দেখা গেল এমনই চিত্র। বিদ্যুৎবীহিন অবস্থায় অফিস করছেন ওই অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীরা। লাইট ফ্যান কিছুই চলছেনা। বিদ্যুৎ বীহিন অন্ধকারে ডুবে আছে খোদ পল্লী বিদ্যুৎ অফিস নিজেই। অন্ধকার অফিসরুমে একা বসে থাকা ওই অফিসের এজিএম মেহেদি হাসান আমার সংবাদকে জানান দৈনিক ১২-১৩ বার পূবাইলের ১৩টি অঞ্চলে পালাক্রমে লোডশেডিং করা হয়। আমরা টঙ্গী গ্রীড থেকে বিদ্যুৎ যতটুকু পাই ততটুকুই রোটেশন অনুযায়ী বন্টন করে থাকি। সেই অনুযায়ী আমাদের অফিস বা পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসও লোডশেডিংয়ের বাইরে থাকেনা।তাই আমরাও অন্ধকারে ডুবে আছি।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলছেন অন্যকথা ১২/১৩ ঘন্টা লোডশেডিং থাকলেও মাসিক বিল কম আসছেনা।বিল আসছে আগেরমত। কোন কোন মাসে আগের চেয়ে বেশি বিল আসছে। আর রোটেশন অনুযায়ী বন্টন করা হচ্ছে না বিদ্যুৎ। অঞ্চলভেদে লোডশেডিং কম বেশি করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন সংযোগ কেউ অতি দ্রুত পায় অদৃশ্য কারণে আবার অনেককে অপেক্ষা করতে হয় মাসের পর মাস। লোড শেডিংয়ের অন্ধকারের মত পল্লী বিদ্যুতের অনেক অনিয়ম দুর্নীতি অন্ধকারেই পড়ে থাকে বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী।
কেএস