ইলিয়াছ সুমন, সন্দ্বীপ
জানুয়ারি ৯, ২০২৩, ০৮:৪৫ পিএম
ইলিয়াছ সুমন, সন্দ্বীপ
জানুয়ারি ৯, ২০২৩, ০৮:৪৫ পিএম
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের ভাঙ্গন কবলিত রহমতপুর ইউনিয়ন পশ্চিম নদীর পাশে দুই বছর আগে গড়ে উঠছিল স্বাধীন ফুড এগ্রো, গত ডিসেম্বর মাসে গড়ে উঠছে আরেকটি সৌন্দর্য ভরপুর বেলা শেষে আড্ডা । বাঙালির ঐতিহ্য ছোট ছোট ছনের ঘর গোল করে বসানো হয়েছে। একঘরে দশজন করে বসে নাস্তা করার ব্যবস্থা রয়েছে।
বেলা শেষে আপনি নদীর পাড় পর্যন্ত হাঁটা বা মোটরসাইকেল থাকলে তীর পর্যন্ত যেতে পারবেন, নদীর কূলে নামলে রয়েছে ছোট ছোট ডিঙি নৌকা, যাতে ২০ টাকা দিয়ে নদীতে ঘুরতে পারবেন। ছুটির দিন সহ সপ্তাহের যে কোনো দিন বিকেলে বা সন্ধ্যায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ দিন দিন পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরতে আসতে দেখা যায়।
সন্ধ্যায় সরেজমিনে পরিদর্শন করে দেখা যায়, সন্দ্বীপের চারপাশ থেকে অনেকে আসছেন তাদের স্বামী-স্ত্রী ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোনসহ পরিবারের বিভিন্ন ব্যক্তিকে নিয়ে। তার বাহিরে অনেকে সন্দ্বীপের বাহির থেকে ও আসছেন। গত একদশক আগে সন্দ্বীপের ভাঙ্গন বন্দ হয়ে গেলে পশ্চিম সাগর পাড় একটি পর্যটন নির্বর এলাকায় পরিণত হয়েছে। এগুলোকে কাজে লাগাতে পারলে একদিকে সন্দ্বীপ একটি দর্শনীয় স্থান অন্যদিকে অর্থনীতিকভাবে অনেক পরিবার স্বাবলম্বী হবে বলে মনে করছেন অনেকে।
এখানে রয়েছে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা, কথা হয় স্বাধীন ফুড এগ্রোর মালিক শাহাদাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, গত এক সপ্তাহে তীব্র শত্যপ্রবাহের কারণে একটু পর্যটক কম ছিলো। আজ শীত কম থাকায় সকাল থেকে পর্যটক আসছে। আমাদের এখানে রয়েছে গাড়ি রাখার পার্কিং। পুরুষ-মহিলাদের জন্য আলাদভাবে খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। একই সঙ্গে আমরা শিশুদের দোলনা-খেলনা সহ নানান জাতের খেলার ব্যবস্থা আমরা করছি।