চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
জানুয়ারি ২৩, ২০২৩, ০১:৩৩ পিএম
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
জানুয়ারি ২৩, ২০২৩, ০১:৩৩ পিএম
চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার পৌর এলাকায় অবস্থিত জিসান টাওয়ারে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে তিন যৌনকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ।
এসময় কৌশলে পালিয়ে যায় দেহ ব্যবসা পরিচালনাকারি কাচামাল আড়ৎ মালিক আরজান আলী। এ ঘটনায় পুলিশ ‘জনসাধারণের বিরক্তি উৎপাদনকারী’ আইনে একটি মামলা দায়ের করে । রোববার (২২ জানুয়ারী) গ্রেপ্তার তিন নারীকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বিষয়টি গনমাধ্যমকর্মীদের নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, আলমডাঙ্গার এরশাদপুর গ্রামের আতিয়ার রহমানের মেয়ে রিয়া খাতুন (২১), গোবিন্দপুর গ্রামের পালপাড়ার মৃত খাদিমুল হকের স্ত্রী মনোয়ারা খাতুন (৫০), কুষ্টিয়ার মিরপুরের ইশেলমারি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের মেয়ে রিতা খাতুন (২১),
স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়, আলমডাঙ্গার উপজেলার কালিদাসপুর ইউনিয়নের মোনাকষা গ্রামের আনোয়ারের ছেলে আরজান দীর্ঘদিন জিসান টাওয়ারের পঞ্চমতলা ভাড়া নিয়ে উঠতি বয়সি মেয়েদের মাধ্যমে দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। গত শনিবার রাত ৯ টার দিকে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের একটি দল জিসান টাওয়ারের পঞ্চমতলায় অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় তিন যৌনকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় দেহ ব্যবসা পরিচালনাকারি আরজান।
এ বিষয়ে আরজানের ব্যক্তিগত নাম্বারে কল করা হলে তিনি আরজান বলে কাউকে চিনেন না বলে সংযোগ বিছিন্ন করে দেন।
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে তিন যৌন কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এঘটনায় মামলা দায়ের হলে গতকাল তাদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
আরএস