ঝিনাইগাতি (শেরপুর) প্রতিনিধি
জানুয়ারি ২৫, ২০২৩, ০৬:০৪ পিএম
ঝিনাইগাতি (শেরপুর) প্রতিনিধি
জানুয়ারি ২৫, ২০২৩, ০৬:০৪ পিএম
শেরপুরের ঝিনাইগাতিতে কৃষিজমি ভরাট করায় ফসল উৎপাদন হুমকি মুখে পড়েছে। উপজেলার সিংহভাগ মানুষ কৃষির উপর নির্র্ভরশীল । এখানে উৎপাদিত ফসল থেকে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি ফসল দেশের চাহিদায় যোগান দিয়ে থাকে।
উৎপাদিত ফসলের মধ্যে রয়েছে ধান, পাট, গম, ভূট্টা, আলু, আখ, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, ডাল, কলা, পেঁপেসহ নানা জাতের সবজি।
এছাড়াও নানা জাতের ফলের মধ্যে রয়েছে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, পিয়ারা, মাল্টা, কমলা, আনারস, ড্রাগন, বেল, গাব, কামরাঙ্গা, জলপাই, লেবু, নারিকেল, বিভিন্ন জাতের বড়ইসহ আরো অনেক জাতের ফল এ উপজেলায় চাষাবাদ হয়।
উৎপাদিত ফসল এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় রপ্তানি করে থাকে এই এলাকার কৃষকেরা।
শেরপুর জেলার ৫টি উপজেলার মধ্যে ঝিনাইগাতি উপজেলা আয়তনে ছোট আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক বেশি সংখ্যক লোক অত্র উপজেলায় বসবাস করে।
ঝিনাইগাতি উপজেলার আয়তন প্রায় ২৪২ বর্গ.কি.মি আর এই আয়তনের মধ্যে প্রায় এক লাখ ৭০ হাজার লোক বসবাস করে।
উল্লেখ্য এই আয়তনের একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে বন বিভাগের বনভূমি। যা গারো পাহাড় নামে পরিচিত। উক্ত বনভূমি এলাকা জুড়ে রয়েছে পাহাড়ি গাছ-পালা। যা সংরক্ষিত বনাঞ্চল।
অবশিষ্ট জমি থেকে উৎপাদন হয় সব ধরনের কৃষি ফসল। এই উপজেলার সিংহভাগ আয় আসে কৃষিখাত থেকে।
এআরএস