Amar Sangbad
ঢাকা শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪,

মাটিরাঙ্গায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও উচ্চফলনশীল তিলের বীজ বিতরণ

পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি

পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি

মার্চ ২৭, ২০২৪, ০৪:৪৯ পিএম


মাটিরাঙ্গায় কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও উচ্চফলনশীল তিলের বীজ বিতরণ

খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গায় বিনা উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তিলের জাত সমূহের পরিচিতি, চাষাবাদ কলাকৌশল ও পাহাড়ঞ্চলে সম্ভাবনা শীর্ষক" কৃষক প্রশিক্ষণ ও  বিনামূল্যে তিল বীজ বিতরণ করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ)সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা  ইনস্টিটিউট  (বিনা) খাগড়াছড়ি উপকেন্দ্র এর আয়োজনে মাটিরাঙ্গা উপজেলা  কৃষি অফিসের সহযোগিতায় বিনা,র গবেষণা কার্যত্রুম শক্তিশালী করণ প্রকল্প এর অর্থায়নে দিন ব্যাপী বিনা উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল তিলের জাত সমূহের পরিচিতি,চাষাবাদ কলাকৌশল ও পাহাড়ঞ্চলে সম্ভাবনা শীর্ষক"  কৃষক প্রশিক্ষণ ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালী প্রধান অতিথি হিসেবে  কার্যত্রুম উদ্বোধন করেন বিনা,র মহা পরিচালক ড.মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম।

সভাপতিত্ব করেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো,.সবুজ আলী।

খাগড়াছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর উপ-পরিচালক কিশোর কুমার মজুমদার,খাগড়াছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.বাছিরুল আলম, খাগড়াছড়ি উপকেন্দ্র বিনা,র ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বিশেষ অতিথি  হিসেবে বক্তব্যে রাখেন।

সভাপতির বক্তব্যে মাটিরাঙ্গা উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো,.সবুজ আলী বলেন, তিল চাষে জমিতে তেমন কোন সেচের প্রয়োজন নেই তবে ফলন ভালো পেতে জৈব ও রাসায়নিক সারের প্রয়োজন পড়ে। আশ্বিন-কার্তিক মাসে বীজ ছিটিয়ে ১০৫-১১০ দিনের মধ্যে ফসল তোলা যায়। মাটি ভালো হলে হেক্টর প্রতি ফলন ১.০৫ থেকে ১.১০ টন পর্যন্ত হতে পারে।

খাগড়াছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর উপ-পরিচালক কিশোর কুমার মজুমদার, বলেন, পাহাড়ে তিলের  সম্ভাবনা রয়েছে তিল চাষে খরচ কম মুনাফা বেশি। বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব সরকার সরকারের নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থা। 

আমাদের সকলকে উৎপাদনশীল হতে হবে। নিজেদের চাহিদা মেটানোর জন্য প্রত্যেকে জমির যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বাড়াতে হবে।পাহাড়ে তীলের  সম্ভাবনা রয়েছে তাই তিল বীজ ভাল করে চাষ করলে

প্রশিক্ষণ শেষে মাটিরাঙ্গা উপজেলার প্রান্তিক কৃষকের মাঝে তিল বীজ তুলেদেন খাগড়াছড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.বাছিরুল আলম।
এইচআর

Link copied!