Amar Sangbad
ঢাকা রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪,

মাটিরাঙ্গায় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিসভা

পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি

পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি

অক্টোবর ১, ২০২৪, ০৭:০১ পিএম


মাটিরাঙ্গায় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিসভা

খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এ প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায়  সভায় সভাপতিত্ব করেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মনজুর আলম।

সভায় বক্তব্য দেন, মাটিরাঙ্গা উপজেলা মাটিরাঙ্গা থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মো. শরীফ, মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মিল্টন ত্রিপুরা, পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শাহ জালাল কাজল, উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মো. শাহাদাৎ হোসেন, মাটিরাঙ্গা জোন প্রতিনিধি জোন এনসিও সার্জেন্ট মো. শামস, মাটিরাঙ্গা ফায়ার স্টেশন অফিসার মো. হারুন উর রশীদ, যামিনী পাড়া জোনের সুবেদার মো. মফিজুল, খেদাছড়া ব্যাটালিয়ন ৪০ বিজিবির প্রতিনিধি, মাটিরাঙ্গা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. হারুন উর রশীদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি মো. ফয়েজুল্যাহ প্রমুখ।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা কেন্দ্রীয় কালী মন্দির পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি লিটন পাল জানান, এ বছর উপজেলায় ৭টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় মোট ৯টি মণ্ডপে দুর্গোৎসব ও দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৯ অক্টোবর বুধবার ষষ্ঠী পূজার মধ্যদিয়ে দুর্গাপূজা ও দুর্গোৎসব শুরু হবে এবং ১৩ অক্টোবর রোববার বিজয়া দশমীতে বিসর্জনের মধ্যদিয়ে দুর্গোৎসবের সমাপনী ঘটবে। যথাযথ মর্যাদায় দুর্গোৎসব উদযাপনে সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামান করেন তারা।

মাটিরাঙ্গা থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মো. শরীফ জানান, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়া উপজেলার প্রতিটি পূজামণ্ডপে পুলিশের পাশাপাশি গ্রাম পুলিশ ও আনসার বাহিনীর নারী-পুরুষ সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন। পূজামণ্ডপ এলাকায় ইভটিজিং ও মাদকসহ বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে সারাদেশের ন্যায় মাটিরাঙ্গা উপজেলায় বিশেষ সতর্কতাসহ ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মনজুর আলম বলেন, প্রতিটি মন্দিরে আনসার ভিডিপির সদস্যরা ২৪ ঘণ্টা থাকবে। এছাড়াও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পুলিশ সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্ব পালন করবে। থাকবে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ গোয়েন্দা নজরদারিও।

ইএইচ

Link copied!