জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৪, ০২:০১ পিএম
জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৪, ০২:০১ পিএম
শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়ায় সব ধরনের সবজির দাম কমতে শুরু করেছে। এতে স্বস্তি ফিরেছে ক্রেতাদের মাঝে। সম্প্রতি নীলফামারী জলঢাকা উপজেলার বাজারগুলোতে এমনই চিত্র দেখা গেছে।
গত সপ্তাহের তুলনায় বর্তমানে প্রত্যেক সবজির দাম ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে বলে জানান স্থানীয় খুচরা বিক্রেতারা।
সরেজমিনে উপজেলার সবজি বাজার গুলো ঘুরে জানা যায়, কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা কেজি, মূলা ২০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০-৫০ টাকা, জালি কুমড়া প্রতি পিচ ৪০-৫০ টাকা।
বেগুন প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকা, করলা ৫০-৬০ টাকা, পেঁপে ২৫-৩০ টাকা, কচুর লতি ৫০-৬০ টাকা, গাজর ৬০-৭০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৩০ টাকা, ফুল কপি ৩০-৪০ টাকা, পাতা কপি প্রতিপিচ ২৫-৩৫ টাকা, টমেটো ৭০ টাকা, পটল ৬০-৭০ টাকা,এর মধ্যে নতুন আলু ৬০-৭৫ টাকা পুরাতন আলু ৭০ টাকা, সিম প্রকারভেদে ৫০-৭০ টাকা, দেশী পেঁয়াজ ৯০ টাকা, আমদানি পেঁয়াজ ৮০ টাকা, রোশন ২৩০-২৪০ টাকা, আধা ২০০ টাকা কেজি।
জলঢাকা পৌর বাজারে সবজি বিক্রেতা মো: আজিজুল ইসলাম জানান, শীতের সবজির সরবরাহ বাড়ায় আমরা কম দামে বিক্রি করতে পারছি। সবজির উৎপাদন আরো বাড়লে আরো কম দামে বিক্রি করতে পারবো।
জলঢাকা পৌর বাজারে বাজার করতে আসা বগুলাগাড়ী ৪ নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা জিয়াউর রহমান জানান, গত কয়েকদিন আগেও বাজারে ৭০- ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজি পাওয়া যেত না। এখন দাম কমায় বাজার করে অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে।
কেনাকাটা করতে আসা মো. রাসেল ইকবাল,লিটন চন্দ্র রায়, রবিউল ইসলাম রাজ, আব্দুস সালাম বলেন, দাম একটু কমায় চাহিদামতো কেনাকাটা করতে পারছি। এদিকে স্থানীয় খুচরা সবজি বিক্রেতারা জানিয়েছেন সরবরাহ বৃদ্ধি পেলে সবজির দাম আরো কমতে পারে।
বিআরইউ