নোবিপ্রবি প্রতিনিধি
ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২৪, ১০:৪৫ এএম
নোবিপ্রবি প্রতিনিধি
ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২৪, ১০:৪৫ এএম
বিশ্ববিদ্যালয় মানেই বৈশ্বিক প্রাণের মননের মিলন মেলা। যেখানে সম্মিলন ঘটে নানা পথ-মতের অনুসারীদের। সারাদেশে থেকে বাছাইকৃত ছাত্রদের নিয়ে হয় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পথচলা। তবে শুধু পড়াশোনায় মনোনিবেশ করাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রধান কাজ হলেও একমাত্র কাজ নয়।
বিভিন্ন কালচারাল প্রোগ্রাম, আবৃত্তি, ডিবেটের পাশাপাশি বাঙালি সংস্কৃতিকে নিজেদের মাঝে ধারণ করা এবং উদযাপন করা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মননশীলতা বিকাশে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তারই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার নোবিপ্রবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে বসন্তের আগমনকে উদযাপন করার জন্য আয়োজিত হয়েছে ‘খাসিভাতি’ উৎসব।
সচরাচর ‘চড়ুইভাতি’ শব্দটির সঙ্গে সবাই পরিচিত হলেও ‘খাসিভাতি’ শব্দটি একদমই নতুন। বিশ্ববিদ্যালয়টির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ১৪ থেকে ১৮তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের ব্যতিক্রমী ভাবনায় চমৎকারভাবে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
এ অনুষ্ঠান সম্পর্কে বিভাগটির ১৪তম ব্যাচের মাহমুদুল হাসান আরিফ নামে শিক্ষার্থী জানান, আমরা সবসময় লক্ষ্য করেছি ‘চড়ুইভাতি’ নাম দিয়ে বিভিন্ন পার্বণে অনুষ্ঠান করা হলেও সেখানে থাকে না কোন চড়ুই পাখি দিয়ে তৈরি কোন আয়োজন। তাই আমরা এই প্রথম নামের সঙ্গে মিল রেখে অনুষ্ঠান করার প্রত্যাশায় বিভাগের শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতিক্ষীত এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছি ব্যতিক্রমী নামে। প্রথমবারের মতো হওয়া ভিন্নধর্মী এই আয়োজনে আমরা আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকসহ বিভাগের সকল অনুপস্থিত সদস্যদের মিস করেছি।
১৮তম ব্যাচের মাহমুদুল হাসান নামের আরেক শিক্ষার্থী জানান, আমরা বিভাগটির সবচেয়ে জুনিয়র ব্যাচ। এখানে আসার পর থেকে সিনিয়র ভাইদের আয়োজিত অনুষ্ঠানগুলোতে দেখতে পেয়েছি নতুনত্বের ছোঁয়া। যা আমাকে খুবই প্রভাবিত করছে। এমন ব্যতিক্রমী আয়োজনে অংশীজন হতে পেরে খুবই প্রফুল্ল।
ইএইচ