আশরাফুল মামুন, মালয়েশিয়া
এপ্রিল ৩০, ২০২৪, ১১:১২ এএম
আশরাফুল মামুন, মালয়েশিয়া
এপ্রিল ৩০, ২০২৪, ১১:১২ এএম
মামা সাংস্কৃতিক শিল্পীগোষ্ঠী বিডি মালয়েশিয়ার ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কুয়ালালামপুরের হোটেল পুডু প্লাজায় রোববার বিকাল ৪টার দিকে অনুষ্ঠিত হয়ে চলে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত।
সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ ইয়াসিন টুটুলের সভাপতিত্বে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা এমদাদুল হক সবুজ মামা। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দুই দেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ার পর ৪ পর্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালিত হয়।
১ম পর্বে সংগঠনের নৃত্যশিল্পীদের নৃত্যের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। নৃত্য পরিবেশন করেন বাবু অসীম কুমার রায় ও তার দল। ২য় পর্বে ছিল সংগঠনের শিল্পীদের গান। গান পরিবেশন করেন। মোমেন ভান্ডারী, মো. ফরিদ, মোশাররফ হোসেন, বাউল সুমন, কাজল সরকার ও কারী আরমান সরকার।
অনুষ্ঠানে যন্ত্রশিল্পী হিসেবে ছিলেন মামা শিল্পীগোষ্ঠীর বাবু বিদ্যুৎ রায়, মো. জহিরুল ইসলাম, আব্দুর রহমান, মোহাম্মদ মোমেন ও মোহাম্মদ খোকন।
যন্ত্র শিল্পীদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ইউনিক ব্রান্ডের মো. কামরুজ্জামান মানিক।
৩য় পর্বে ছিল উন্মুক্ত কুইজ প্রতিযোগিতা। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী হলেন মোহাম্মদ জাহিদ হাসান। দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী হলেন মো. রাশেদ বাদল। তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী মো. মামুনুর রশিদ। চতুর্থ ও শেষ পর্বে গান পরিবেশন করেন বাংলাদেশের বরেণ্য শিল্পী, হাসান মাহমুদ, বাউল আব্দুল লতিফ সরকার, বাউল রজ্জব দেওয়ান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- কুয়ালালামপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র প্রফেসর ড. ইমদাদুল হক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন- দাতুশ্রী কামরুজ্জামান কামাল, দাতুশ্রী জালাল উদ্দিন সেলিম, মো. মনিরুজ্জামান, এস কে সেন্টু, সংগঠনের উপদেষ্টা মালয়েশিয়ার নাগরিক মো. আলী, দাতুক চন্দন, সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি জহিরুল ইসলাম জহির, সহ-সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন খাঁন, মো. জহিরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক দৌলত আহমেদ, জাকির হোসেন, আবু হানিফ, শাহজাহান কবির, মো. আসাদ, মেহেদী হাসান প্রান্ত, মো. ফরিদ, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. জাহিদ হাসান।
এছাড়াও বাংলাদেশ কমিউনিটি থেকে উপস্থিত ছিলেন রাশেদ বাদল, মামুনুর রশিদ, দাতু আব্দুর রউফ লিটন, সাইফুল ইসলাম সিরাজ, আব্দুল মজিদ, মো. সোহাগ সরকারসহ সহস্রাধিক প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
ইএইচ