Amar Sangbad
ঢাকা শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪,

পি.কে হালদারসহ ১৪ জনের মামলায় যুক্তি উপস্থাপন ২ আগস্ট

আদালত প্রতিবেদক

আদালত প্রতিবেদক

জুলাই ২৬, ২০২৩, ০৬:৩১ পিএম


পি.কে হালদারসহ ১৪ জনের মামলায় যুক্তি উপস্থাপন ২ আগস্ট

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় পি.কে হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার যুক্তি উপস্থাপনের জন্য আগামী ২ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। আইনুযায়ী যুক্তি উপস্থাপন শেষে মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করা হবে।

বুধবার (২৬ জুলাই) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এদিন ধার্য করেন।

এদিন এ মামলায় আসামির আত্মপক্ষের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এদিন কারাগারে থাকা চার আসামি নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন।পি.কে হালদারসহ ১০ আসামি পলাতক থাকায় আত্মপক্ষের সমর্থনের সুযোগ পায়নি।
দুদকের আইনজীবী মীর আহম্মেদ আলী সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিন কারাগারে থাকা চার আসামি অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধাকে আদালতে হাজির করা হয়। এছাড়া গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ ১০ আসামি পলাতক রয়েছেন। বাকি পলাতক আসামিরা হলেন- পি কে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজীব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি। এ মামলায় ১০৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৯৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত হয়েছে।

২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের উপ-পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। মামলার এজাহারে বলা হয়, পি কে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। এছাড়া ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করে মানি লন্ডারিং আইনেও অপরাধ করেন তিনি।
মামলাটি তদন্ত শেষে ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক সালাহউদ্দিন। ২০২২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

আরএস

 

Link copied!