Amar Sangbad
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫,

রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

এপ্রিল ১৪, ২০২৫, ১০:১৮ এএম


রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু

১৪৩২ বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে রমনার বটমূলে শুরু হয়েছে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। ভোরে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের জয়গানের মধ্য দিয়ে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছে সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র ছায়ানট।

এবার বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের মূল বার্তা ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’। আলো, প্রকৃতি, মানুষ ও দেশপ্রেমের গান দিয়ে সাজানো হয়েছে বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু

১৪৩২ বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে রমনার বটমূলে শুরু হয়েছে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। ভোরে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের জয়গানের মধ্য দিয়ে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছে সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র ছায়ানট।

এবার বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের মূল বার্তা ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’। আলো, প্রকৃতি, মানুষ ও দেশপ্রেমের গান দিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের অনুষ্ঠান।

রমনার বটমূলে পূর্ব-পশ্চিমে অর্ধবৃত্তাকারে ৭২ ফুট লম্বা ও ৩০ ফুট প্রস্থের মঞ্চে হচ্ছে এ আয়োজন। ছায়ানটের পক্ষে আগেই সংবাদ সম্মেলন করে বলা হয়েছিল, এবার মোট ২৪টি পরিবেশনা হবে। এর মধ্যে ৯টি সম্মেলক গান, ১২টি একক কণ্ঠের গান ও ৩টি পাঠ থাকবে। নববর্ষের কথন পাঠ করবেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী। শেষ হবে জাতীয় সংগীত দিয়ে।

এবারের আয়োজনে পুরুষ শিল্পীদের পোশাক মেরুন রঙের পাঞ্জাবি ও সাদা পায়জামা। নারীদের মেরুন পাড়ের অফ হোয়াইট শাড়ি। এই মেরুন রঙের সঙ্গেই মানানসই রং করা হয়েছে মঞ্চের। প্রতিবছর মঞ্চের আকৃতি একই রকম থাকে, শুধু শিল্পীদের পোশাকের রঙের সঙ্গে মানিয়ে মঞ্চে রঙের পরিবর্তন করা হয়। গতবারের রং ছিল হালকা সবুজ।  

বাংলা বর্ষবরণের এই আয়োজন সরাসরি সম্প্রসার করা হচ্ছে ছায়ানটের ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেজে। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলেও এই অনুষ্ঠান প্রচার করা হচ্ছে।

ছায়ানট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬১ সালে। ষাটের দশকের পাকিস্তানি শাসনামলের গনগনে রাজনৈতিক আবহাওয়ায় ১৯৬৭ সালে শুরু হয়েছিল তাদের নববর্ষ বরণ অনুষ্ঠান। এরপর থেকে প্রতিবছর রমনার বটমূলে গানে গানে নতুন বাংলা বছরকে আবাহন করে আসছে ছায়ানট। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় শুধু এর ব্যত্যয় ঘটেছিল। ২০০১ সালের নববর্ষ বরণ অনুষ্ঠানে জঙ্গিরা বোমা হামলা করেছিল। তাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। তবু কোনো বছরই অনুষ্ঠানে ছেদ পড়েনি। করোনা অতিমারির দুটি বছরও ছায়ানট নববর্ষকে বরণ করেছে অনলাইনে। গত বছর রমজান মাসে পয়লা বৈশাখ হওয়ায় সংযমের ভেতর দিয়ে অনুষ্ঠানটি হয়। এবার পুরো দমে পুরনো আমেজ ফিরে এসেছে।আজকের অনুষ্ঠান।

রমনার বটমূলে পূর্ব-পশ্চিমে অর্ধবৃত্তাকারে ৭২ ফুট লম্বা ও ৩০ ফুট প্রস্থের মঞ্চে হচ্ছে এ আয়োজন। ছায়ানটের পক্ষে আগেই সংবাদ সম্মেলন করে বলা হয়েছিল, এবার মোট ২৪টি পরিবেশনা হবে। এর মধ্যে ৯টি সম্মেলক গান, ১২টি একক কণ্ঠের গান ও ৩টি পাঠ থাকবে। নববর্ষের কথন পাঠ করবেন ছায়ানটের নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী। শেষ হবে জাতীয় সংগীত দিয়ে।

এবারের আয়োজনে পুরুষ শিল্পীদের পোশাক মেরুন রঙের পাঞ্জাবি ও সাদা পায়জামা। নারীদের মেরুন পাড়ের অফ হোয়াইট শাড়ি। এই মেরুন রঙের সঙ্গেই মানানসই রং করা হয়েছে মঞ্চের। প্রতিবছর মঞ্চের আকৃতি একই রকম থাকে, শুধু শিল্পীদের পোশাকের রঙের সঙ্গে মানিয়ে মঞ্চে রঙের পরিবর্তন করা হয়। গতবারের রং ছিল হালকা সবুজ।  

বাংলা বর্ষবরণের এই আয়োজন সরাসরি সম্প্রসার করা হচ্ছে ছায়ানটের ইউটিউব চ্যানেল ও ফেসবুক পেজে। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলেও এই অনুষ্ঠান প্রচার করা হচ্ছে।

ছায়ানট প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬১ সালে। ষাটের দশকের পাকিস্তানি শাসনামলের গনগনে রাজনৈতিক আবহাওয়ায় ১৯৬৭ সালে শুরু হয়েছিল তাদের নববর্ষ বরণ অনুষ্ঠান। এরপর থেকে প্রতিবছর রমনার বটমূলে গানে গানে নতুন বাংলা বছরকে আবাহন করে আসছে ছায়ানট। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় শুধু এর ব্যত্যয় ঘটেছিল। ২০০১ সালের নববর্ষ বরণ অনুষ্ঠানে জঙ্গিরা বোমা হামলা করেছিল। তাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। তবু কোনো বছরই অনুষ্ঠানে ছেদ পড়েনি। করোনা অতিমারির দুটি বছরও ছায়ানট নববর্ষকে বরণ করেছে অনলাইনে। গত বছর রমজান মাসে পয়লা বৈশাখ হওয়ায় সংযমের ভেতর দিয়ে অনুষ্ঠানটি হয়। এবার পুরো দমে পুরনো আমেজ ফিরে এসেছে।

ইএইচ

Link copied!