বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে বাংলাদেশের সোলারের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জমির পরিমাণ হ্রাস করা অপরিহার্য।
ভাসমান সোলারের সম্ভাব্য স্থান বিচক্ষণতার সাথে নির্বাচন করতে হবে। রূপটপ সোলারের ব্যাপক প্রসারে আইএসএ আরো অবদান রাখতে পারে। বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলে সোলার বিদ্যুৎ আরও বৃদ্ধি করা হবে। ভাসানচর সহ দেশের বড় বড় চরে যৌথভাবে কাজ করা যেতে পারে।
শনিবার (০২.০৩.২০২৪) রাতে প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালাইয়েন্সের (আইএসএ) মহাপরিচালক ড. অজয় মাথুরের সৌজন্য সাক্ষাৎ কালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সাক্ষাতের সময় তাঁদের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
আইএসএ’র মহাপরিচালক গতকাল (০২.০৩.২০২৪) অনুষ্ঠিত আইএসএ’র প্রথম স্টিয়ারিং কমিটির সভায় আলোচ্য বিষয় ও সিদ্ধান্তসমূহ প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন। আগামী ডিসেম্বর ২০২৪-এর মধ্যে ৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। যার ৬টি প্রকল্পের ৫ লক্ষ ৪১ হাজার মার্কিন ডলার খরচ হবে। ভাসমান সোলার প্রকল্পের প্রাক্কলিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়নি।
আলোচনাকালে অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডল ও আইএসএ’র অনুষ্ঠান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন ইউনিটের প্রধান রমেশ কুমার কুরুপ্পাথ উপস্থিত ছিলেন।
বিআরইউ