কোটাবিরোধী আন্দোলনে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী ফারহান নিহত হয়েছেন। আন্দোলনরত অবস্থায় ফারহানের মুখে গুলি লাগে। গুলিবিদ্ধ হলে সহপাঠীরা তাকে হাসপাতলে নেয়। কিন্তু ফারহানকে বাঁচানো যায়নি। বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন ফারহানের মা নাজিয়া খান নিজেই।
তিনি ফেসবুকে ছেলের হত্যার বিচার চেয়ে বলেন, তারা আমার ছেলে ফারহান ফাইয়াজকে মেরে ফেলেছ। অথচ তার বয়স ১৮ হয়নি। আমি ফারহান ফাইয়াজ হত্যার বিচার চাই।
তিনি বিচারের জন্য তীব্র আকুতি জানিয়েছেন। ফেসবুকে ফারহানের বেশকিছু ছবি পোস্ট করেছেন। নাজিয়া খান বলেন, ফারহানের জন্ম ২০০৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর। আমি চাই আপনারা ফসুফুসের সমস্ত বাতাস একসঙ্গে করে চিৎকার করুন, এই পোস্ট শেয়ার করুন। আমরা ফারহান হত্যার বিচার চাই।
এদিকে, রাজধানী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীসহ একাধিক জোনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে চারজন মারা গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে নর্দার্ন ইউনিভার্সিটির আসিফ ও ইসলামিক ইনিভার্সিটি অফ টেকনলোজির তানভিনের নাম জানা গেছে।
এছাড়াও উত্তরাসহ রাজধানীর বাড্ডায় আরো নিহতের খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে একজন গাড়িচালকও রয়েছেন।
ইএইচ