নীলফামারীতে বিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

আল-আমিন, নীলফামারী প্রকাশিত: জানুয়ারি ২১, ২০২৩, ০৬:০১ পিএম
নীলফামারীতে বিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাদের ছেলেমেয়েদের অংশগ্রহণে নীলফামারীতে ১০ম বার্ষিক রংপুর বিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২১ জানুয়ারি) সকালে নীলফামারী শেখ কামাল স্টেডিয়ামে জাতীয় পতাকা, অলিম্পিক পতাকা ও কল্যাণ বোর্ডের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।

উক্ত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ সাবিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক (সচিব) মুঃ মোহসিন চৌধুরী।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রংপুর বিভাগীয় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোঃ আবু জাফর, রংপুর বিভাগীয় কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের পরিচালক মোছাঃ আইরিন সুলতানা, নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ, রংপুর জেলা প্রশাসক চিত্রলেখা নাজনীন, গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মোঃ অলিউর রহমান, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মোঃ মাহবুবুর রহমান, লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্যাহ, পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মোঃ জহুরুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, দিনাজপুর জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকী, নীলফামারী পৌরসভার মেয়র কৃষিবিদ দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আরিফ হোসেন মুন প্রমুখ।

উক্ত ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ৩২টি ইভেন্টে রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার ২৮৪ জন অংশগ্রহণ করেন। এতে কুড়িগ্রাম সর্বমোট ১৯টি পুরস্কার পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেন। মোট ১৭টি পুরস্কার পেয়ে নীলফামারী দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। মোট ১৪টি পুরস্কার পেয়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করে গাইবান্ধা। মোট ১৩ টি পুরস্কার পেয়ে চতুর্থ স্থান অর্জন করেন রংপুর। মোট ১২টি পুরস্কার পেয়ে পঞ্চম স্থান অর্জন করেন দিনাজপুর। মোট ১০টি পুরস্কার পেয়ে ষষ্ঠ স্থান অর্জন করেন পঞ্চগড়। মোট ৯টি পুরস্কার পেয়ে সপ্তম স্থান অর্জন করেন লালমনিরহাট। মোট ৫টি পুরস্কার পেয়ে অষ্টম স্থান অর্জন করেন রংপুর মহানগর এবং ৩টি পুরস্কার পেয়ে নবম স্থান অর্জন করেন ঠাকুরগাঁও।

কেএস