জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ সন্তান শহীদ শেখ রাসেল জন্মদিন উপলক্ষে শেখ রাসেল দিবস-২০২৩ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি, শিশুদের নিয়ে কেক কাটা, আলোচনা সভা, পুরষ্কার বিতরণ শেষে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ সন্তান শহীদ শেখ রাসেল এঁর জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে ১৮ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে অফিস সাহিত্য মঞ্চে শহীদ শেখ রাসেল এঁর প্রতিকৃতিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ড: কিসিঞ্জার চাকমা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
শেখ রাসেল জাতীয় দিবসের এবারের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্ভীক নির্মল দুর্জয়।` গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কনিষ্ঠ ভ্রাতা শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডির ঐতিহাসিক স্মৃতিবিজড়িত বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পাননি মাত্র দশ বছরের ছোট্ট শিশু শেখ রাসেল। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নরপিশাচরা নির্মমভাবে তাঁকেও হত্যা করে। শেখ রাসেল তখন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে ড. কিসিঞ্জার চাকমা, সম্মানিত জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, চুয়াডাঙ্গার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন, জনাব মাহফুজুর রহমান মনজু, চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ, জনাব জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, মেয়র, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা, প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান, অধ্যক্ষ (সাবেক), চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারিবৃন্দ, বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষক মন্ডলী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দসহ রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ।
আরএস