ত্রিশ হাজার টাকা পুঁজি হাতে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বীজ নিয়ে ৫০ শতক জমিতে বাঁধাকপি চাষ করেন তরুণ উদ্যোক্তা মো. সাহেদ উদ্দিন। প্রথমবারেই বাজিমাত করেছেন তিনি। খরচা পুষিয়ে দিগুন লাভ পেয়ে তৃপ্তির ডেকুর তুলছেন এ কৃষক। তার সাফল্য দেখে ভবিষ্যতে সহায়তার পরিমান বাড়ানোর কথা জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। সাহেদ সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদার ইউনিয়নের চরবৈশাখী গ্রামের একজন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা।
কৃষি অফিসের পরামর্শে সাহেদ পলিশেড় পদ্ধতিতে বাঁধাকপি চাষ করেন। এ পদ্ধতিতে চাষের ফলে সার, ঔষধ যথাযথ ভাবে গাছ শোষণ করায় গতানুগতিকের চেয়ে পনের থেকে বিশ দিন আগে ফলন এবং ফলনের আকার অনেক বড় হয়েছে। সাহেদ দৈনিক আমার সংবাদকে জানিয়েছেন, সে তার চাষের সকল পণ্য পাইকারের কাছে বিক্রি না করে বিভিন্ন হাটে গিয়ে বিক্রি করায় অন্যান্য কৃষকের চেয়ে বেশি লাভবান হন।
সরেজমিনে গিয়ে সুবর্ণচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশীদ তরুণ উদ্যোক্তা সাহেদকে সাধুবাদ জানিয়ে দৈনিক আমার সংবাদকে বলেন, স্মলহোল্ডার এগ্রিকালচারাল কম্পিটিটিভনেস প্রজেক্ট (এসএসসিপি)’র সহায়তায় সাহেদকে বাঁধাকপির চারা, সার, পলি ও অন্তপরিচর্যা বাবদ অর্থসহায়তা দেয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে তাকে আরও সহায়তা করা হবে।
এআরএস