রেলের জমি দখল মুক্ত করার কাজ শুরু করেছি। ভুয়া কাগজ তৈরি করে রেলের সম্পত্তি ভোগ করছে অনেকে। সারাদেশে এ রকম ২৩ হাজার একর রেলের জমি বেদখল হয়ে আছে।
শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে পাংশা উপজেলা পরিষদের হল রুমে রেলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন, রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম।
জিল্লুল হাকিম বলেন, ঢাকায় একেকটি জমির মূল্য একশ কোটি টাকার ওপরে। বঙ্গবাজারের মত জায়গাসহ ১১টি জায়গা রেলের। একটি স্বায়িত্বশাসিত সংস্থা ওখানে মার্কেট নির্মাণ করছিল। আমি দ্বায়িত্ব পাবার পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে ওইসব মার্কেটের কাজ বন্ধ করা হয়েছে। রেলের জমি ভোগ করলে প্রথমে রেলের জমিদারি দখলত্ব মানতে হবে।
তিনি আরও বলেন, জেলা প্রশাসনসহ রেলের লোকজনকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যাদের সঠিক কাগজপত্র আছে সেগুলো যাচাই-বাছাই করে অবৈধ দখল মুক্ত করা হবে।
মতবিনিময় সভায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম সফিকুল মোরশেদ আরুজ, রেলওয়ে পশ্চিমের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুরুজ্জামান, পাংশা উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান ওদুদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম ব্যুরো প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরএস