টাঙ্গাইলে পুলিশের গুলিতে নিহত মারুফ মিয়ার পরিবারের সাথে দেখা করে সমবেদনা প্রকাশ করেছেন জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার । বুধবার (১৪ আগস্ট) সকালে জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলামের নেতৃত্বে শহরের সাবালিয়া স্টেশন রোড এলাকার মারুফের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় পুলিশ সুপার গোলাম সবুর( পিপিএম) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শরফুদ্দীন, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাওন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মদ আলী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী আব্দুল নুর তুষার, মো. আল আমিন, ইফফাত রাইসা নূহা প্রমুখ।
নিহত মারুফের পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার বিচার দাবি ও শহরের কুমুদিনী কলেজ গেট থেকে স্টেশন সড়কটি মারুফের নামে করার দাবি জানানো হয়।
জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম সমবেদনা প্রকাশ করে মারুফের মা বোনকে শান্তনা দেন । এছাড়াও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট (সোমবার) বিকালে শিক্ষার্থীদের মিছিল শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় টাঙ্গাইল সদর থানা এলাকায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ গুলি চালালে মারুফ নিহত হয়। নিহত মারুফ শহরের শাহীন স্কুলের দশম শ্রেণী ছাত্র। সে সাবালিয়া স্টেশন রোড এলাকার মজনু মিয়া ছেলে।
পরদিন টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে নামাজে জানাযা শেষে মারুফের গ্রামের বাড়ি বাসাইল উপজেলার জশিহাটি গ্রামে কবর দেয়া হয়।
আরএস