বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের পাশে ফুটপাতের চায়ের স্টল ভেঙে সরকারি জায়গা অবৈধ দখলে বাধা দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম কামাল।
সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা সেখানে গিয়ে জায়গা দখলে নিষেধ করে।
বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার রণবাঘা বাসস্ট্যান্ডে মহাসড়ক সম্প্রসারণ কাজ চলাকালে যাত্রী ছাউনি ভেঙে ফেলা হয়। সেখানে অস্থায়ীভাবে স্থানীয় এক ব্যক্তি চা দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
সোমবার সড়ক বিভাগের ওই জায়গার অস্থায়ী চা দোকান উচ্ছেদ করতে যান সদর ইউনিয়নের কুস্তা গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক। জায়গাটি নিজ মালিকানা দাবি করে অবৈধ দখলের চেষ্টা করার সময় স্থানীয় জনতা উত্তেজিত হয়ে উঠে।
বিষয়টি ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম কামালকে জানানো হয়। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তা নেন। সেনাবাহিনী ও থানা পুলিশ সেখানে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক নামের ব্যক্তিকে সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করতে নিষেধ করে।
স্থানীয়রা জানান, সদর ইউনিয়নের কুস্তা গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের পৈত্রিক সম্পত্তি অনেক বছর আগেই বাজার মূল্য দিয়ে সড়ক বিভাগ অধিগ্রহণ করেছে। সেখানে তার কোনো জায়গা নেই।
নন্দীগ্রাম সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম কামাল জানান, প্রায় তিন যুগেরও বেশি সময় আগে থেকে রণবাঘা বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী ছাউনি আছে। একটি সুযোগ সন্ধানী মহল যাত্রী ছাউনির জায়গা নিজেদের বলে দাবি করছে।
ইএইচ