সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরী ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়নাসহ ১০৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০০ জনের বিরুদ্ধে রাজশাহীর আমলি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন, সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদীপ সরকার, তানোর (চাপড়া) মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আ.লীগ নেতা অনুকূল কুমার ঘোষ, তানোর পৌরসভার টেকনিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অসিম সরকার, চাপড়া স্কুলের প্রধান শিক্ষক আ.লীগের যুগ্ম সম্পাদক জিল্লুর রহমান, কয়েল হাট কলেজের অধ্যক্ষ আ.লীগ নেতা মিজানুর রহমান, পারিশো দূর্গাপুর স্কুলের প্রধান শিক্ষক কৃষকলীগ সভাপতি রাম কমল সাহা, পৌর সভাপতি আকচা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আসলাম উদ্দিন, মডেল পাইলট স্কুলে প্রধান শিক্ষক আ.লীগ নেতা মাইনুল ইসলাম সেলিম, বাধাইড় ইউপি চেয়ারম্যান ইউপি সভাপতি আতাউর রহমান, পাঁচন্দর ইউপি চেয়ারম্যান ইউপি সভাপতি আব্দুল মতিন, চান্দুড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইউপি সভাপতি মজিবর রহমান, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা কৃষক লীগের সম্পাদক আবু বাক্কার, কলমা ইউপি সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর রেজা সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন সোহেলসহ ১০৭ জনের নাম উল্লেখ ও ২০০ জনকে অজ্ঞাত করে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার বাদী কামারগাঁ ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। তার বাড়ি কাদিরপুর গ্রামে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির বেশকিছু নেতারা জানান, কামারগাঁ বাজারে সবচেয়ে দাপটে নেতা ইউপি আ.লীগের সম্পাদক সুফি কামাল মিন্টুর নাম নাই মামলায়। এটা নিয়ে শুরু হয়েছে রহস্য। অথচ সাবেক বিএনপি নেতা নব্য আ.লীগ জাকির হোসেন জুয়েলের নাম দেয়া হয়েছে। এসব মামলার নামে বাণিজ্য শুরু করেছেন একটি।
ইএইচ