বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সোহাগ মিয়া (১৫) নামে একজনের লাশ চারমাস পর কবর থেকে তোলা হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের ঘটনায় পরিবারের করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের আদেশের পর বুধবার তার লাশ তোলা হয়।
পরে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সোহাগ নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলার বড়খাপন ইউনিয়নের বড়খাপন গ্রামের মো. শাফায়েত মিয়ার ছেলে।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে নিজ এলাকার পারিবারিক কবরস্থান থেকে তার লাশ তোলা হয়।
এর আগে সোহাগের মৃত্যুর ঘটনায় গত ২০ আগস্ট ঢাকার ভাটারা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন তার বাবা শাফায়েত। এতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে ৯১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এবিষয়ে কথা হয় ঢাকা মেট্রো উত্তর মালিবাগ পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) সিআইডি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সঙ্গে। বলেন, ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহটি দাফন করা হয়েছিল। তদন্তের স্বার্থে আদালতে মরদেহের ময়নাতদন্তের অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালতের আদেশ পাওয়ার পর বুধবার সকালে মরদেহটি তোলা হয়েছে।
ইএইচ