পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, গত জুনের তুলনায় জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি কমেছে। চলতি মাসে আরও কমবে। জুন মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জুলাই মাসে তা কমে হয়েছে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এক মাসে মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ৮ শতাংশ। ধারনা করা যাচ্ছে চলতি মাসে মূল্যস্ফীতি আরও কমে আসবে।
বুধবার (৩ আগস্ট) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এম এ মান্নান এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো মূলত ৪২২টি পণ্য নিয়ে মূল্যস্ফীতির হিসাব করে। এক্ষেত্রে জুন মাসে খাদ্যমূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ, জুলাই মাসে তা কমে হয়েছে ৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবমতে, জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে খাদ্যমূল্যস্ফীতি কমলেও, বেড়েছে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি। জুন মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। জুলাই মাসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৫৮ শতাংশে।
এ ব্যাপারে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেছেন, চাল ও তেলের দাম কমায় খাদ্যমূল্যস্ফীতি কমে এসেছে। এছাড়াও নিম্নআয়ের মানুষের বেশি ব্যবহৃত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে আলাদা হিসাব করার পরিকল্পনা আছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
ইএফ