সহকারী জজ হিসেবে ১০০ জনকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। সোমবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর তারিখের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে সহকারী জজ পদে শর্ত সাপেক্ষে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ করা হলো।
নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন- মোহাম্মদ জুবায়েদ, মুহাম্মদ মেরাজ হোসেন, মোহাম্মদ রাসিফ মোহাম্মদ মালেক, মো. নাছির উদ্দিন, এএম তৌহিদুল্লাহ মিয়াজী, মোহাম্মদ নাজিমুল ইসলাম, আতিকুল হাসান, মো. রাশেদ মোল্লা, মোছা. শাহী খাতুন, মো. রাব্বি মিয়া, মো. শাহিদুজ্জামান, আনোয়ার হোসেন বুলুয়া, মো. আতিকুল রহমান), মাহফুজা হ্যাপী, মো. বেলাল হোসেন, মো. জহিরুল ইসলাম, মো. জাহিদুল ইসলাম, আবু সুফিয়ান শিয়াম, আঘুবুর রহমান সিয়াম, ফাতেমা জামান, মো. ফারুক হোসেন, শারমিন আকতার সায়মা, সবুজ হোসেন, মো. হাসানুল বান্না, ফারিহা ইসলাম, নাঈমা হক, রানা পারভেজ, মো. নসরুল্লাহ, মো. মমিনুল হক, মো. রাফিউল ইসলাম রাফি, মৌসুফা তানিয়া, মো. আহমাদুল কবির সাকিল, মুহা.মেহেদী হাসান, আশরাফুল আলম, মো. সহিদ আলম, মোহাম্মদ আবু ছালেক, নাসির হুসাইন, একেএম সাজিদুর রহমান, মো. আসাদুজ্জামান নুর, মো. রুহুল আমিন, রিফাহ তাসনিয়া ঐশি, চয়ন কুমার সাহা, মো. ইয়াছিন ফারুক, অমল কুমার দাস, মো. শাহ জালাল, মাহবুবুর রহমান মাসুম, আনিসুল হক, মো. স্বপন মিয়া, রিয়াজ, সাথী ইসলাম, ফাতেমা জান্নাত, মো. ইউনূস আলী, জিলহজ আহমেদ সৌরভ, মো. আনোয়ার হোসেন, লিখন কুমার বর্মন, জয়নাল আবেদীন আল মারুফ, মো. রুহুল আমিন, মো. শিমুল সরকার, উদাস গোস্বামী, মারিয়া সুলতানা, আরিফ হোসাইন, শারমিন নাহার, মো. লিমন হোসেন, আবীর ঘোষ, শেখ ফারহান নাদিম, মো. রবিউল হাসান, সরওয়ার কামাল, সানজিদা আফরোজ বৃষ্টি, আশরাফুল ইসলাম।
এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে আরও রয়েছেন, ফারজানা আক্তার, বিল্লাল হোসেন, সাদিয়া নওরিন, ফারজানা দিবা, ছমি উদ্দিন, তাসলিমা ইসলাম, মো. ওমর ফারুক, শম্পা ইসলাম, রুবাইয়া ইয়াসমিন, নওশীন মাহবুব, মো. সাগর হোসেন, আমিনা মুস্তারী, সায়দুর রহমান, শুভ ইসলাম, মো. সোহেল আহমেদ, শ্রীকান্ত রায়, এসএম শামীম রেজা, মো. নাঈম উল হোসেন, মো. রাকিব মাহমুদ, ফাতিমা জান্নাত, কাজী নুসরাত আরিফ, শাম্মি আক্তার শবনম, মোহাম্মদ হোসেন, ইসরাত জিয়া নুজাত, সেলিনা আক্তার, মো. আমিনুল ইসলাম, সুদীপ ঘোষ, মো. মেহেদী হাসান, মিজানুর রহমান ও মিনারা জাহান।
সেইসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদেরকে সহকারী জজ (শিক্ষানবিশ) হিসেবে পদায়ন করা হলো। শিক্ষানবিশ হিসেবে তাদরকে বিভিন্ন আদালতের তত্ত্বাবধানে ৯ মাস প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
ইএইচ