কেন ভিটামিন-সি ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন?

সাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া প্রকাশিত: নভেম্বর ১৫, ২০২২, ০৯:৫৫ পিএম
কেন ভিটামিন-সি ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন?

নানান ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ ব্যবহার করেও ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে পাচ্ছেন না? কারণ প্রোডাক্টিতে হয়ত আপনার ত্বকের জন্য কার্যকর উপাদান সঠিক পরিমাণে নেই। তাই যেমন আশা করছেন তেমন ফলাফল পাচ্ছেন না।  

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার কার্যকরি একটি উপাদান হচ্ছে ভিটামিন- সি। কিন্তু আলো এবং অক্সিজেনের প্রভাবে সহজেই এটা অক্সিডাইজড হয়ে যায়। যদি ইথাইল অ্যাসকরবিক অ্যাসিড ব্যবহার করা হয়, তাহলে  অক্সিডাইজড না হয়ে তা সহজেই ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে। কারণ ইথাইল অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, হাইলি পটেন্ট এবং ভিটামিন- সি এতে সবচেয়ে স্ট্যাবেল ফর্মে থাকতে পারে।

ত্বকে ভিটামিন-সি ব্যবহারের উপকারিতা:
ভিটামিন- সি, ত্বকে ময়েশ্চার প্রোভাইড করে। ফলে ত্বকের হাইড্রেশন বজায় রেখে অতিরিক্ত অয়েলি বা ড্রাইনেস দূর করতে পারে। ভিটামিন- সি ত্বককে ফ্রি রেডিক্যাল এবং অক্সিডেটিভ ড্যামেজ থেকে মুক্ত রাখে। ভিটামিন- সি, কোলাজেন সিন্থেসিসের মাধ্যমে ত্বকের কোলাজেন প্রোডাকশন বৃদ্ধি করে। তাই ফাইন লাইন্স এবং রিংকেলস দূর হয়। পাশাপাশি হাইপার পিগমেন্টেশন এবং ডার্ক স্পট দূর করতেও উপাদানটি কার্যকর। তাই যায়ান এন্ড মাইজা ফেসের প্রোপার ক্লিনিং করতে তৈরি করেছে ইথাইল অ্যাসকরবিক অ্যাসিড  যুক্ত ফেসওয়াশ।

যায়ান এন্ড  মাইজা ভিটামিন-সি ফেসওয়াশের বিশেষত্ব: 
১) ১০০% ভেজিটেরিয়ান এবং ক্ষতিকারক কেমিক্যাল থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত একটি ফেসওয়াশ। তাই ত্বকে ব্যবহারের জন্য পারফেক্ট।

২) ফেসওয়াশটি আপনার ত্বকের পিএইচ এবং ন্যাচারাল সিবাম প্রোডাকশন বজায় রেখে সহজেই ক্লিন করতে পারে।

৩) এর ক্লিনিং এজেন্ট খুব ছোট মলিকিউলার স্ট্রাকচারের আর ইথাইল অ্যাসকরবিক অ্যাসিড যুক্ত হওয়ায় ত্বকে সহজে প্রবেশ করে এবং গভীর থেকে পরিষ্কার করে।

৪)  এতে ভিটামিন- সি এর পাশাপাশি আছে এলোভেরা ও হোলি বেসিল, যা আপনার স্কিনকে মসৃণতা দিবে।

৫) ফেসওয়াশটি এপ্লিকেটরের সাহায্যে দিনে দুইবার ফেসে ব্যাবহারে, ব্রণের দাগ এবং হাইপার পিগমেন্টেশন দূর হবে। ফলে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও ইভেন টোনড।

৬) ত্বককে ফোটো আর অ্যাকনে ড্যামেজ থেকে মুক্ত রাখবে। পাশাপাশি স্কিনের ওপেন পোরস মিনিমাইজ করবে।

ত্বককে প্লাম্পি, উজ্জ্বল, ও গ্লোয়ি করে তুলতে নিয়মিত যায়ান এন্ড  মাইজা ভিটামিন-সি ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন।