নীলফামারী সদর উপজেলা চাদের হাট ডিগ্রী কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবু হেলাল ও জীববিদ্যা প্রদর্শক মার্জিয়া বেগম কে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য সামায়িক ভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, ইতিহাস বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আবু হেলাল ও জীববিদ্যা প্রদর্শক মার্জিয়া বেগমের দীর্ঘদিন ধরে তারা অনৈতিক কর্মকাণ্ডর সাথে জড়িত থাকে। আবু হেলালের প্রথম স্ত্রী বিষয়টি জানতে পেরে সৈয়দপুরে মার্জিয়া বেগমের বাসায় ছুটে যায় এবং দুজকে অপত্তিকার অবস্থায় তার প্রথম স্ত্রী ও এলাকাবাসির হাতে ধরা পরে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে দুজনের অনৈতিক সম্পর্কের ভিডিও ভাইরাল হলে সমাজ, কলেজের অবিভাবক ও ছাত্রছাত্রী মাঝে বিরুপ প্রতিক্রীয়ার সৃষ্টি হয়েছে এবং কলেজ চলাকালীন অবস্থায় তারা দুজন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে কলেজ কতৃপক্ষ পূর্বেও দুজনকে সর্তক করে দেয়। তারা কলেজের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে তারা অনৈতিক কাজ চালিয়ে যায়।
অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে ইতিহাস বিভাগের সহকারি অধ্যাপক অবু হেলাল ও জীববিদ্যার প্রদর্শক মার্জিয়া বেগমের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন আমার গোপনে অনেক আগে বিবাহ করেছি। বড় বউ বিষয়টি মানতে না পারায় বিষয় টি নিয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করেছে।
জানতে চাইলে চাদের হাট ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ সহিদুল ইসলাম বলেন, নীলফামারী জেলার মধ্যে আমাদের কলেজটির লেখাপড়া থেকে শুরু করে সকল বিষয়ে আমরা সুনাম অর্জন করেছি। কলেজে সুনাম রক্ষার ক্ষেত্রে কেউ অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে লিপ্ত থাকলে কলেজ কতৃপক্ষ কখন তা মেনে নিবে না।
উল্লেখ্য, নোটিশে আরো বলা হয়েছে পরর্বতী নিদের্শ না দেওয়া পর্যন্ত বহিষ্কারাদেশ বলবৎ থাকবে।
কেএস