৬৯`র গণঅভ্যুত্থানের ৫৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষার সার্বভৌম আত্মমর্যাদাসম্পন্ন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষে ভোটাধিকারের সংগাম জোরদার করতে গণসংহতি আন্দোলন "একদলীয় শাসনের বাস্তবতা ও গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে করণীয়" শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণসংহতি আন্দোলনরে এই আলোচনা সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
বক্তারা বলেন, ৬৯`র গণঅভ্যুত্থান বাঙালি জাতির মাঝে রাজৈনতিক চেতনা তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আজকে আমরা যে শাসন ব্যবস্থায় আছি তা আইয়ুবের শ্বৈরাশাসনকে ছাড়িয়ে গেছে। এটি একটি শ্বৈরাচারি শ্বাসন। শুধুমাত্র সরকারের দিকে লক্ষ্য রাখলেই এটার সমাধান হবে না। একটি জাতি শুধু একজন ব্যক্তি কেন্দ্রিক হতে পারেনা। সকল কবি, দার্শনিক ও শিক্ষক নিয়েই জাতি গঠন হয়। বর্তমানে ব্যক্তিগত ইতিহাস হয়ে গেছে।
তারা আরও বলেন, দিন দিন প্রতিটি দামের ঊর্ধ্বগতি বেড়েই চলেছে। এই চরম অবস্থার কারণে সমাজ আজ দুরবৃক্ষিয়িত হয়েছে। আমরা সরকারকে হটানোর জন্য অনেক লড়াই করেছি। কিন্তু এবারে লড়াই হবে ভিন্ন রকম। এ লড়াই হবে সমাজের এবং সাধারণ জনতার বাঁচার লড়াই। এ লড়াই হবে মাফিয়াতন্ত্র হটানোর লড়াই।
আরএস