২০০৭ সালে যাত্রা শুরু হয় বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। আর প্রথম আসরে মোহাম্মদ আশরাফুলের নেতৃত্বে বাজিমাত করেছিল বাংলাদেশ। ক্রিকেটের ছোট ফরম্যাটে সবসময়ের শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সেবার খেলেছিল সুপার এইটে।
এদিকে বিশ্বকাপের মূল প্রস্তুতিতে নামার আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করে যে কেউ বলে দিতে পারবে, প্রথম রাউন্ড পার হওয়ার সম্ভাবনা নেই নাজমুল হোসেন শান্তদের। ২-১ ব্যবধানে হেরে মার্কিন সিরিজ শেষ করেছে বাংলাদেশ।
এখন বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে নামার অপেক্ষায় টাইগাররা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর শুরু ২ জুন। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচে ৮ জুন, প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। ১০ জুন লড়বে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। পরের দুই ম্যাচে জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাবে টাইগাররা। সেখানে ১৩ জুন নেদারল্যান্ডস ও ১৭ জুন নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শেষ হবে শান্তদের প্রথম পর্ব।
এবারের আসরে অংশ নিচ্ছে রেকর্ড সংখ্যক ২০ দল। ৪ গ্রুপে রয়েছে ৫টি করে দল। দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে হলে ডি-গ্রুপের অন্তত রানার্স আপ হতে হবে শান্ত বাহিনীকে। পেছনে ফেলতে হবে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা অথবা দক্ষিণ আফ্রিকার মতো বড় দলগুলোকে।
এ জন্য টাইগারদের আশা-ভরসা অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে ঘিরে। এ পর্যন্ত হওয়া সবগুলো বিশ্বকাপে খেলেছেন সাকিব। আর ২০২২ সালের আসর ছাড়া সবগুলোতে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে রিয়াদের।
ইএইচ