Amar Sangbad
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪,

ঢাকা-১৭ আসনে মনোনয়ন যাচাই-বাছাই আজ

আমার সংবাদ ডেস্ক :

আমার সংবাদ ডেস্ক :

জুন ১৮, ২০২৩, ১২:০৪ পিএম


ঢাকা-১৭ আসনে মনোনয়ন যাচাই-বাছাই আজ

আসন্ন ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে ২০ জন মনোনয়ন ফরম কিনলেও জমা দিয়েছেন ১৫ জন প্রার্থী। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলের মনোনীত ১০ জন এবং ৫ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে।

বৃহস্পতিবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল।

রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঢাকার সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান জানান, বৃহস্পতিবার এই উপনির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ছিল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ১৫ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

এরা হলেন- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত; জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থী মো. মামুনূর রশিদ; জাতীয় পার্টির জিএম কাদেরপন্থী সিকদার আনিসুর রহমান, তৃণমূল বিএনপি’র শেখ হাবিবুর রহমান; বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) এর মো. মজিবুর রহমান; মুক্তিযোদ্ধা জোটের মো. আকতার হোসেন; গণতান্ত্রিক পার্টির অশোক কুমার ধর; জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান; বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. রেজাউল ইসলাম স্বপন, গণতন্ত্রী পার্টি মো. কামরুল ইসলাম। 

এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম), মো. তারিকুল ইসলাম, আবু আজম খান, মুসাউর রহমান খান ও শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।

জাতীয় পার্টি থেকে দুইজনের মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে। রোববার আইনবিধি পর্যালোচনা করে যাচাই-বাছাইয়ের দিন জানানো যাবে।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন বাছাই হবে ১৮ জুন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ জুন। পরদিন হবে প্রতীক বরাদ্দ। সবশেষে ১৭ জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারে ভোট নেওয়া হবে।

গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। এই হিসাবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, সেই সময় ধরে পরবর্তী পাঁচ বছর মেয়াদ ধরলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অর্থাৎ আসনটিতে যিনি নির্বাচিত হবেন তিনি পাঁচ মাসের মতো সময়ের জন্য সংসদ সদস্য হবেন।

এইচআর

Link copied!