আগস্ট ১৩, ২০২২, ০৫:০৩ পিএম
বেটউইনারের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করার পরই অনেকটা নিশ্চিত হওয়া গিয়েছিল যে, আসন্ন এশিয়া কাপ ও অস্ট্রিলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অংশ নেবে। এদিকে সাকিব বর্তমানে টেস্ট দলেরও অধিনায়ক।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বিকেল ৩টায় পাপনের বাসভবনে জরুরি বৈঠকে হাজির হন সাকিব। সেখানে সাকিবের মতামত সাপেক্ষে তার কাধে তুলে দেওয়া হয় টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব।
তৃতীয় মেয়াদে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হলেন তিনি। এর আগে ২০০৯ সাল ও ২০১৭ সালে এই ফরম্যাটে অধিনায়ক হয়েছিলেন এই অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিবিসি)-এর মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জালাল ইউনুস এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
বিশেষ করে লিটন দাস এবং নুরুল হাসান সোহানের ইনজুরির কারণে এই দুই সিনিয়রের দলে ফেরার পথটা সুগম হয়েই ছিল। অবশেষে সব জ্বল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সাকিব আল হাসানকে করা হলো এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক এবং দলে ফেরানো হলো মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে।
মূলত জিম্বাবুয়ে সফরে টি-টোয়েন্টি দলে যারা ছিলেন তাদেরকেই এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি দলে রাখা হলো। শুধু ইনজুরির কারণে বাদ পড়লেন নুরুল হাসান সোহান এবং ওপেনার লিটন দাস। এই দু’জনের জায়গায় দলে ফিরলেন মুশফিক এবং মাহমুদউল্লাহ। আর সাকিব আল হাসানকে দলে ফেরানো হলো অধিনায়ক হিসেবে।
সাকিব আল হাসানের অধীনে ২১ ম্যাচে ৭টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। যদিও সাফল্যের চেয়ে ব্যর্থওতার পাল্লা ভারী। ২১ ম্যাচের ১৪টিতেই হারের মুখ দেখতে হয়েছিল সাকিবকে। এবার দেখার বিষয় তৃতীয় মেয়াদে সাফল্যের পাল্লা আরও কতখানি বাড়াতে পারেন তিনি।
আমারসংবাদ/টিএইচ